শহরের চৌরস্তায় গিয়ে দেখা যায়, মুখে বাশি, রোদের কারনে মাথায় ছাতা নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করছে শিক্ষার্থীরা। সব সময় চৌরাস্তায় যানযট লেগে থাকলেও শিক্ষার্থীদের কথা শুনছেন সাধারণ মানুষ জন।এ কারনে চৌরাস্তা সহ গুরুত্বপুর্ন স্থান গুলোতে কোন রকম যানযট লাগতে দেখা যায়নি।

ঠাকুরগাঁওয়ে ২ দিন ধরে চৌরাস্তা, পুরাতন বাসষ্ট্যান্ড, আমতলা মোড়, আর্ট গ্যালারী, ঠাকুরগাঁও রোডসহ বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ন এলাকায় দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায় তাদের।

শহরের চৌরস্তায় গিয়ে দেখা যায়, মুখে বাশি, রোদের কারনে মাথায় ছাতা নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করছে শিক্ষার্থীরা। সব সময় চৌরাস্তায় যানযট লেগে থাকলেও শিক্ষার্থীদের কথা শুনছেন সাধারণ মানুষ জন।এ কারনে চৌরাস্তা সহ গুরুত্বপুর্ন স্থান গুলোতে কোন রকম যানযট লাগতে দেখা যায়নি।

তাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি আনসার সদস্য, ইসলামি ছাত্র আন্দোলন, নিরাপদ সড়ক চাই সংগঠনের পক্ষ থেকেও স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালন করা হচ্ছে।শিক্ষার্থীরা ইউটার্ন নিতে নিষেধকরে ট্রাফিক আইন মানার জন্য অনুরোধ করছেন। বিশেষ করে হেলমেটবিহীন মটরসাইকেল চালকদের অনুরোধ করছেন হেলমেট পরে গাড়ি চালানোর জন্য। এ বিষয়গুলো স্বচোক্ষে দেখার জন্য সাধারণ মানুষজন ভীড় করছেন উল্লেখিত স্থান সমূহে।

শহরের চৌরাস্তায় দুপুর ২ টার দিকে গেলে দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের মধ্যে আদর, গালিব, রাতুল,আবির, তুষার, আবির সিনিয়রসহ বেশকিছু শিক্ষার্থী ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছেন। সাথে বেশ কয়েকজন আনসার সদস্য ও ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যরাও দায়িত্ব পালন করছেন।  মো: আরমান আলী নামে এক অটো চালকের সাথে কথা হলে তিনি জানান, শির্ক্ষার্থীদের আমরাও সহযোগিতা করছি। তাদের এ উদ্যোগকে সাধুবাধ জানাই।এ ব্যাপারে সদর থানার অফিসার ইনচার্জ এবিএম ফিরোজ ওয়াহিদ জানান, শিক্ষার্থীরা অনেক ভাল ও মহৎ একটি কাজ করছে।