ইউপি সদস্য সহদেব বালা জানান, পাঁচ বছর আগে ভাতিজার বিদেশ যাওয়ার কথা বলে দেড় লাখ টাকা আমি মাধ্যম হয়ে এনেছি রনজিতের কাছ থেকে প্রতি বছর পঞ্চাশ হাজার টাকা করে সুদ পরিশোধ করেছি। কিন্ত এবছর ভাই একটু বেতালে পরছে তার পিতৃ সম্পদ বিক্রি করে মানুষের টাকা পরিশোধ করছে।আমি রনজিৎকে বলছি তোমার টাকাটা জানুয়ারি মাসে দিমু ব্র্যাক থেকে লোন উঠাইয়া কিন্তু উনি আড়াই লাখ টাকা দাবি করে আমি বলছি আমাকে এই সময়টুকু দেন এই কথা বলার পরেই রনজিৎ বলে শালা শুয়োরের বাচ্চা তোরে সময় দিতেছি এইয়া কইয়া আমারে মাইরধইর করছে।আমার শার্টটা পর্যন্ত ছিঁড়ে ফেলছে। এখন আমি আমার এই জীবনটা না রাখলেও পারি ভাই। আমার একটা বাচ্চা আর দুইটা মেয়ে এদের প্রতি আপনারা একটু লক্ষ্য রাইখেন।
এবিষয়ে রনজিৎ রায়ের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। রনজিৎ রায়ের স্ত্রী বলেন, পাঁচ বছর আগে ধান দেওয়ার কথা বলে আমাদের কাছ থেকে টাকা নিছে । আমাদের কাছে স্ট্যাম্প আছে। সেই টাকা দেয়না কেন তার ভাইরপো এখন বিদেশে ভালো আছে টাকা কামায় আমাদের টাকা দেয়না কেনো।মারধরের কথা জানতে চাইলে বলে নিজে নিজে জামা ছিঁড়ে থানায় গেছে। নবগ্রাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দুলাল তালুকদার বলেন, রনজিৎ একজন এক নাম্বারি সুদখোর ও সুদে টাকা লাগায়।সুদের জন্য সহদেব বালাকে মারধর করছে শুনেছি। ডাসার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ হাসানুজ্জামান বলেন, এ বিষয়ে থানায় এখনো কেউ অভিযোগ দেয়নি।অভিযোগ দিলে আমরা আইনি ব্যবস্থা নিবো।