বাদশা মিয়ার বাবা একজন মধ্যবিত্ত কৃষক উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের দক্ষিণ সুন্দর খাতার স্থায়ী বাসিন্দা। জানা যায়, বাদশা মিয়া ২০০৭ সালে জিপিএ ৫.০০ এর মধ্যে ৩.৯২ জিপিএ নিয়ে বিজ্ঞান বিভাগে দাখিল, ২০০৯ সালে জিপিএ ৫.০০ এর মধ্যে ৪.০৮ জিপিএ নিয়ে বিজ্ঞান বিভাগে আলিম এবং ২০১৪ সালে পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগে জিপিএ ৪.০০ এর মধ্যে ২.৬৬ জিপিএ নিয়ে অনার্স পাশ করেন।গত জুনে সরকারি চাকরির বয়স শেষ হওয়ায় হতাশায় ভুগছিলেন, দিন দিন হতাশা বেড়ে যাওয়ায় গতকাল দুপুর ১২টার দিকে তার ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে এসে তার সকল একাডেমির সার্টিফিকেট ছিঁড়ে দেন।
তার সাথে কথা বললে তিনি বলেন, সার্টিফিকেটের চাকরির বয়স শেষ, এখন সে সার্টিফিকেট রেখে লাভ কি? বয়স থাকতেইতো চাকরি নিতে পারিনি, এখন বয়স শেষ তাহলে সে সার্টিফিকেট রেখে লাভ কি?
তিনি আরও বলেন, আমার ধারনা বর্তমান সমাজে সবচেয় অসহায় মধ্যবিত্ত কিংবা নিম্ম মধ্যবিত্ত পরিবারের উচ্চ শিক্ষিত ছেলেরা। এরা না পারে সহজে চাকরি মেনেজ করতে আবার অর্থের অভাবে না পারে ব্যবসা বানিজ্য করতে। এদের ব্যথা বুঝবার ক্ষমতা সবার নাই