প্রতি ডজন ডিমের দাম এখন ১৬০ টাকা, যেখানে প্রতিটি ডিমের দাম দাঁড়িয়েছে ১৩ থেকে ১৪ টাকা পর্যন্ত।প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর এবং ভোক্তারা সিন্ডিকেট ভাঙার দাবি জানালেও এখন পর্যন্ত সরকারের উদ্যোগে কোনো ফলপ্রসূ সমাধান আসেনি। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশের দৈনিক ডিমের চাহিদা ৫ কোটি হলেও উৎপাদন হচ্ছে মাত্র সাড়ে ৩ কোটি, যা সংকটের মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে।

দেশের ডিমের বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট, যারা প্রতিদিন প্রায় ১৪ কোটি টাকা অতিরিক্ত মুনাফা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সাধারণ ভোক্তারা ডিমের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির কারণে চরম বিপাকে পড়েছেন।

প্রতি ডজন ডিমের দাম এখন ১৬০ টাকা, যেখানে প্রতিটি ডিমের দাম দাঁড়িয়েছে ১৩ থেকে ১৪ টাকা পর্যন্ত।প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর এবং ভোক্তারা সিন্ডিকেট ভাঙার দাবি জানালেও এখন পর্যন্ত সরকারের উদ্যোগে কোনো ফলপ্রসূ সমাধান আসেনি। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশের দৈনিক ডিমের চাহিদা ৫ কোটি হলেও উৎপাদন হচ্ছে মাত্র সাড়ে ৩ কোটি, যা সংকটের মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে।

উৎপাদন খরচের হিসেব অনুযায়ী, প্রতিটি ডিমের মূল্য ১০ টাকা হওয়ার কথা থাকলেও বাজারে তা ১৩ টাকারও বেশি বিক্রি হচ্ছে। গত দুই বছরে উৎপাদন খরচ এবং টাকার মূল্যমান কমায় উৎপাদন পর্যায়ে ডিমের দাম বেড়ে ৮.৫ টাকা হওয়া উচিত ছিল, কিন্তু বাজারে দাম আরও বেশি বাড়ানো হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, খুচরা পর্যায়ে ডিমের দাম ১১ টাকার বেশি হওয়া অযৌক্তিক।প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা আশাবাদী যে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সমন্বিতভাবে সিন্ডিকেট ভাঙতে পারে।