নির্মম হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে, কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলার, গাজীপুর বাস্তহারা পল্লীতে, হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার পরপরই, পুলিশ ঘটনাস্থলে বিশেষ অভিযান চালিয়ে তিন থেকে চার জন খুনি কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে। ঘনিষ্ঠ বন্ধুসহ আরো দুইজন পেশাদার খুনি মিলে, হাতুড়ি এবং কুড়াল দিয়ে আঘাত করে নিহত রুবেলকে কুড়াল দিয়ে আঘাত করে, হত্যা করেছে । নিহত রুবেলকে প্রথমে, হাতুড়ি দিয়ে মাথায় আঘাত করে, রুবেলের বন্ধু ইয়াসিন এতে রুবেল মাটিতে লুটিয়ে পড়লে, তার ওপর উপর্যুপরি আঘাতের পর আঘাত করতে থাকে। দেশীয় অস্ত্রের কতগুলি আঘাত সইতে না পেরে, আস্তে আস্তে তার শরীর নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এমত অবস্থায়বাকি দুইজন মিলে রুবেলের হাত পা চেপে ধরে রাখে। তারপর মোহাম্মদ আলী ওরফে সুন্দর আলী কুড়াল দিয়ে রুবেলের মাথায় আঘাত করে যার ফল শ্রুতিতে সে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। তিতাস উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পর্যায়ে গ্রাম পর্যায়ে, হত্যার যজ্ঞের মহাউৎসব চলছে। এই ঘটনা নতুন নয়, কুমিল্লার মধ্যে হত্যার জন্য সেরা হবে তিতাস উপজেলা।ব্যক্তিগত রেষারেষি জের ধরে হত্যাকাণ্ড চলে। জমিজমার বিরোধ নিয়ে হত্যাকাণ্ড ঘটে। রাজনৈতিক কারণে হত্যার মতো জঘন্য কাজ, অগ্নি সংযোগ, লুটতোরাজ,এলাকায় আধিপত্যক বিস্তার কে কেন্দ্র করে, কখনো চেয়ারম্যান খুন,মেম্বার খুন, রাজনৈতিক নেতা নেত্রী খুন, সাধারণ মানুষ খুন, তিতাস উপজেলায় হত্যার মহাউৎসব চলছে। এর শেষ কোথায় একমাত্র বিধাতাই বলতে পারবেন ।