অতঃপর তাকে বিয়ে না করায় আসামির বিরুদ্ধে থানায় মামলা করতে গেলে সাটুরিয়া থানা মামলা গ্রহন না করলে একজন আইনজীবির মাধ্যমে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল মানিকগঞ্জে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। আদলত মামলা গ্রহণ করে ঘটনার তথ্য যাচাইয়ের জন্য সাটুরিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কে দায়িত্ব দিলে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এই খায়রুল ইসলাম কে তদন্তের নির্দেশ দেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই খায়রুল ইসলাম প্রাথমিক ভাবে ঘটনার সত্যতা যাচাই করে আদালতে প্রতিবেদন দিলে মামলার তদন্ত প্রাপ্তির সাপেক্ষে বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল মানিকগঞ্জ এর বিজ্ঞ জজ বেগম তানিয়া কামাল মামলাটির আসামি আব্দুল বারীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে।
আসামি দীর্ঘ দিন পলাতক থাকার পরে গতকাল ২ নভেম্বের বুধবার আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত জামিন না মঞ্জুর করে তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন। আসামী পক্ষের বিজ্ঞ আইজীবী হচ্ছেন মেজবাউল হক মেজবা ও নুর্তাজুল আলম বাহার ও বাদী পক্ষের বিজ্ঞ আইনজীবী হিসেবে ছিলেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এ কে এম নুরুল হুদা রুবেল ও মামলা পরচালনাকারী আইনজীবী শফিকুল ইসলাম। আসামি সাটুরিয়া থানার বরাইদ ইউনিয়নের মৃত মুন্নাফ এর ছেলে আব্দুল বারী (৪৩) । তিনি সাটুরিয়া থানার রাইল্লা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ।