বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে নওগাঁয় হার্ট স্ট্রোক এড়াতে বোরো ধান কাটা তৃষ্ণার্ত সহস্রাধিক কৃষকের মাঝে খাবার স্যালাইন, গ্লুকোজ, সরবত, গামছা ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন

বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে নওগাঁয় হার্ট  স্ট্রোক এড়াতে বোরো ধান কাটা তৃষ্ণার্ত  সহস্রাধিক  কৃষকের মাঝে খাবার স্যালাইন, গ্লুকোজ,  সরবত, গামছা ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব বায়জিদ হোসেন পলাশ। রবিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সদর উপজেলার বর্ষাইল এলাকার বিভিন্ন মাঠে এসব উপকরণ বিতরণ করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা শ্রমিক দলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোসাদ্দুর রহমান রকেট,জেলা যুবদলের সাবেক কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, পৌর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক রাশিকুজ্জামান উজ্জল,থানা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মামুনুর রশিদ, সাবেক জেলা যুবদলের সদস্য ফরিদুল ইসলাম,জেলা ছাত্রদলের সহ সভাপতি মিঠ রহমান, ছাত্রদলের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক শাহরিয়ার শিশির,ডাক্তার নয়ন,ছাত্রনেতা সাজু প্রমুখ।
কথা হলে কৃষক শরিফুল ইসলাম, মকবুল হোসেন, রুবেল হোসেনসহ বেশ কয়েকজন কৃষক বলেন, সকাল থেকেই রোদ ও গরমে কারনে আমাদের কাজ করতে খুব কষ্ট হচ্ছে। প্রচন্ড তাপের কারনে মাঝে মাঝেই বিশ্রাম নিতে হচ্ছে। গতবারের চেয়ে এবার মনে হচ্ছে খুব বেশি গরম। হঠ্যাৎ করেই মাঠে চলে আসে বিএনপি নেতা পলাশ। এসেই আমাদেরকে খাবার স্যালাইন, গ্লুকোজ,  সরবত, গামছা ও খাদ্য সামগ্রী দিয়েছি। এতে আমাদের অনেক উপরকার হলো। কিছুটা স্বস্থি পেলাম। তার জন্য দোয়া করি, তিনি যেন সব সময় ভালো থাকেন।
এ বিষয়ে কথা হলে জেলা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব বায়জিদ হোসেন পলাশ বলেন, কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে, কৃষিই কৃষ্টি, কৃষিই সমৃদ্ধি। তাদের শ্রম ও ঘামে কৃষিতে এসেছে সমৃদ্ধি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে আমরা মাঠে মাঠে কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়েছি। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভালবাসা ছিল কৃষকদের জন্য, আমরা তার আদর্শের সৈনিক আমরা কৃষকদের ভালবাসি। কৃষকদের পাশে আমরা সব সময় থাকতে চাই।
বিএনপির এসব কার্যক্রম স্থানীয় জনগণের মাঝে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে এবং দলীয় সংগঠনকে আরও সুসংগঠিত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।
উল্লেখ্য, বৃষ্টিহীন বৈশাখের খরতাপে পুড়ছে সারাদেশের মত উত্তরের জেলা নওগাঁর জনজীবন। তীব্র তাপপ্রবাহে জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষরা পড়েছেন বেকায়দায়।  আবহাওয়াবিদদের মতে, এই পরিস্থিতি আগামী ১৬ মে পর্যন্ত থাকতে পারে।  এর পর তাপদাহ কিছুটা প্রশমিত হতে পারে। তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে বেড়ে সর্বোচ্চ ৪২ ডিগ্রি পর্যন্ত উঠতে পারে বলেও সতর্ক করা হয়েছে।