বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলাধীন কালমেঘা ইউনিয়নের কুপদোন এলাকার একজন জেলে গতকাল রাত থেকে নিখোঁজ রয়েছে।জানা গেছে,২৫শে এপ্রিল রাত আনুমানিক দুই ঘটিকায় বিষখালী নদীতে জাল ছেড়ে আসার সময়, টুলু পয়েনট এলাকা থেকে টহলে থাকা বরগুনার মৎস্য কর্মকর্তার টিম স্পীডবোটে ধাওয়া করে দুটি মাছ ধরার নৌকা আটক করে, একটি নৌকাসহ (মোঃ দেলোয়ার,মোঃ রাসেল এবং মোহাম্মদ রিপন) নামের তিনজন জেলে আটক করে, পরবর্তীতে দুই জন জেলেকে স্পিডবোটে তুলে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয় এবং মোঃ রিপনসহ মৎস কর্মকর্তারা নদীর মাঝে অবস্থান করেন। তারা তাদের তিনজনকেই বেধড়ক মারধর করেন, তাদের সাথে প্রশাসনিক কোন লোক ছিল না, কোন প্রশাসনিক সহযোগিতা না নিয়ে সারারাত জেলেদের উপর নির্যাতন চালায় এবং সকাল ৯ টার দিকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া দুইজন জেলে মোঃ রাসেল ও মোহাম্মদ দেলোয়ার কে নৌকার কাছে নিয়ে আসা হয়, সেখানে এসে তারা তাদের অপর জেলে ভাই মোহাম্মদ রিপনকে আর খুঁজে পায় না, মৎস্য কর্মকর্তাদের কাছে জিজ্ঞেস করলে তারা কোন সদ উত্তর দিতে পারেনি, স্থানীয় ছেলেদের দাবি তারা তাদের জেলে মোহাম্মদ রিপনকে মেরে নদীতে ফেলে দিয়েছে।

বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলাধীন কালমেঘা ইউনিয়নের কুপদোন এলাকার একজন জেলে গতকাল রাত থেকে নিখোঁজ রয়েছে।জানা গেছে,২৫শে এপ্রিল রাত আনুমানিক দুই ঘটিকায় বিষখালী নদীতে জাল ছেড়ে আসার সময়, টুলু পয়েনট এলাকা থেকে টহলে থাকা বরগুনার মৎস্য কর্মকর্তার টিম স্পীডবোটে ধাওয়া করে দুটি মাছ ধরার নৌকা আটক করে, একটি নৌকাসহ (মোঃ দেলোয়ার,মোঃ রাসেল এবং মোহাম্মদ রিপন) নামের  তিনজন জেলে আটক করে, পরবর্তীতে দুই জন জেলেকে স্পিডবোটে তুলে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয় এবং মোঃ রিপনসহ মৎস কর্মকর্তারা নদীর মাঝে অবস্থান করেন। তারা তাদের তিনজনকেই বেধড়ক মারধর করেন, তাদের সাথে প্রশাসনিক কোন লোক ছিল না, কোন প্রশাসনিক সহযোগিতা না নিয়ে সারারাত জেলেদের উপর নির্যাতন চালায় এবং সকাল ৯ টার দিকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া দুইজন জেলে মোঃ রাসেল ও মোহাম্মদ দেলোয়ার কে নৌকার কাছে নিয়ে আসা হয়, সেখানে এসে তারা তাদের অপর জেলে ভাই মোহাম্মদ রিপনকে আর খুঁজে পায় না, মৎস্য কর্মকর্তাদের কাছে জিজ্ঞেস করলে তারা কোন সদ উত্তর দিতে পারেনি, স্থানীয় ছেলেদের দাবি তারা তাদের জেলে মোহাম্মদ রিপনকে মেরে নদীতে ফেলে দিয়েছে।


নিখোঁজ মোঃ রিপন স্থানীয় কালমেঘা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের  রাজা মিয়ার ছেলে, ছোট ছোট দুই সন্তানসহ পাঁচ জনের পরিবার রিপনের  আয়ের উপরে নির্ভর করে চলে,স্থানীয়রা জানান রিপন খুব শান্ত স্বভাবের মানুষ ছিলেন, রিপনের নিখোঁজে বাবা ছোট ছোট দুটি সন্তান এবং কান্নার আহাজারি, পুরো এলাকাকে স্তব্ধ করে দিয়েছে, ৪-৫ বছরের মেয়ে নদীর পাড়ে দৌড়ে এসে বাবার খোঁজে কান্নায় ভেঙে পড়ে এলাকাবাসী চোখের পানি ধরে রাখতে পারে না কেউ, কান্নায় ভেঙে পড়ছে সবাই, পুরো এলাকায় শোকের মাতম। ঘটনার প্রায় ১৮ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও মেলেনি কোন সন্ধান, স্থানীয় লোকজন অনেকগুলো ট্রলার নিয়ে নদীতে টহল দিয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছেন, স্থানীয় জেলে এবং পরিবারের সকলের দাবি রিপনের সাথে যারা এই ধরনের মর্মান্তিক কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছে তাদের জন্য সঠিক বিচার হয়। সকলের দাবি বেআইনিভাবে মৎস্য কর্মকর্তারা তাদের ক্ষমতার বলে এই ধরনের পাশবিক মর্মান্তিক নির্যাতন চালায়, রাজনৈতিক অঙ্গনের লোকজন সহ সর্বস্তরের জনগণ নিন্দা জানিয়েছেন। সকলের দাবি এই ধরনের অমানবিক কর্মকর্তাদের আইনের আওতায় আনা হোক।