নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা বলেছেন, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সংসদ সদস্যদের বিরুদ্ধে কোন দলীয় প্রভাব খাটানোর তথ্য প্রমাণ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সংসদ সদস্যগণ এলাকায় অবস্থান করতে পারবেন, ভোট দিতে পারবেন কিন্তু কোন প্রচার - প্রচারনা করতে পারবেন না।
এমপি - মন্ত্রীদের জনসভার একই মঞ্চে প্রার্থী উপস্থিত থাকলে তাঁর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নির্বাচন কমিশনার বলেন, কোন প্রার্থীর বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের অভিযোগ এলে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তারা দেখবেন, আইনগত ব্যবস্থা নেবেন। তবে তথ্য গোপনের কোন অভিযোগ নির্বাচন কমিশন পাননি। তিনি বলেন, ভোটারদের উপস্থিতির জন্য নির্বাচন কমিশন থেকে সচেতনতামূলক প্রচারনাসহ নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে রংপুর বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার আবু জাফর এঁর সভাপতিত্বে লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও নিলফামারী জেলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও প্রার্থীগণের সাথে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
মতবিনিময় সভায় লালমনিরহাট জেলার ৫ উপজেলার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী, সম্ভাব্য প্রার্থী, রিটার্নিং কর্মকর্তা, প্রিজাইডিং অফিসারবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় সভায় রংপুর বিভাগের অতিরিক্ত ডিআইজি রশিদুল হক, লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ উল্ল্যাহ, পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলামসহ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী এবং নারী ও পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীগণ উপস্থিত ছিলেন।