দেখতে - শুনতে ভালো মানুষ, আগে ছিলেন প্রধান শিক্ষক, এখন অধ্যাক্ষ।

দেখতে - শুনতে ভালো মানুষ, আগে ছিলেন প্রধান শিক্ষক, এখন অধ্যাক্ষ।তবে ভদ্রতার মুখোশে কত যে ভয়ংকর তার রুপ চন্দনাইশের সবার জানা হয়ে গেছে। হাসিম পুর এলাকার প্রাক্তন একজন ছাত্র গাড়ি দূর্ঘটনার শিকার হলে প্রাক্তন কিছু শিক্ষাথী নোমান শফির কাছে আর্থিক সাহায্যের জন্য আবেদন করে। সাহায্য তো দেয়নি, বরং তাদেরকে মারধর করে ও ভিক্ষুক বলে অপমান করে। অপমানিত ও লাঞ্চিত হয়ে প্রাক্তন ছাএরা কান্না শুরু করে দেয়। ঘটনাটি এলাকায় তোলপাড় শুরু করে।  ছাএরা জানায়, আহত ছাএের জন্য সাহায্যের আবেদন করলে নোমান শফি তাদেরকে মারতে শুরু করে, এবং তাকে সাহায্য করে কালো বানর নামে পরিচিত শাহাদাত হোসেন মুরাদ। এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায়, নোমান শফি র নামে দুই মাস আগে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ করে এলাকার জণগণ যার এখনো তদন্ত না হওয়ায় এলাকাবাসী বিস্মৃত। এলাকাবাসী জানায়, পূর্বে যে বিদ্যালয়ে শিক্ষাকথা করতেন সেখানে ইসলামের নবীকে নিয়ে কটুক্তি করায় তার চাকরি চলে যায়, কমিটির সদস্যদের ঘুষ দিয়েহাসিমপুর বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকে বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাৎ শুরু করেন। অবাক করা বিষয় হলো, নিজের মেয়ে হাসিমপুর স্কুলে না পড়লেও ভুয়া ভর্তি দেখিয়ে উপবৃওির টাকা আত্মসাৎ করেন। বিষয়টি জানাজানি হলে সাবেক মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে ঘুষ দিয়ে নিজের মেয়েসহ ৫০ জন্য গরীব ছাএ-ছাএীর নাম উপবৃওি থেকে কেটে দেয়, এলাকাবাসী আরো জানায়, টাকার বিনিময়ে জাল সনদ দিয়ে লাইব্রেরিয়ান, আয়া নিয়োগ করেন, বিদ্যালয়ের বর্তমান ছাএরা জানায়, তাদের প্রধান শিক্ষককে মাসোহারা দিয়ে সহকারী প্রধান অশোক কান্তি দে, বিপিএল শাহাদাত হোসেন মুরাদ, লাইব্রেরিয়ান হোসেন সাগর, ল্যাব সহকারী মিজানুর রহমান সরকারি নিয়ম পরিপন্থী বিদ্যালয়ে অবৈধ কোচিং ব্যবসা শুরু করে। অতীতেও বিভিন্ন পএিকায় খবর প্রকাশিত হবার পরেও প্রধান শিক্ষককে টাকা দিয়ে কোচিং চালিয়ে যাচ্ছে।ছাএরার জানা যায়, কোচিং ব্যবসায় জড়িত অশোক কান্তি দেখা টেস্ট পরীক্ষার প্রশ্ন কোচিং পড়া ছেলেমেয়েদের পরীক্ষার আগেই দিয়ে দিয়েছে এবং আসন্ন বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নটা ও কোচিং এর ছাএ-ছাএীর আগে দিয়ে দিবে, এতে সাধারণ ছাত্ররা উৎসাহ হারিয়ে ফেলছে স্কুল পড়তে বলে ছাএরা জানায়।