রাত ৯টা থেকে ১টা পর্যন্ত পরিচালিত এই অভিযানে ধরা পড়ে এক ঝাঁক ‘ভদ্রবেশী’ ব্যবসা।
সেনাবাহিনীর ক্যাম্প কমান্ডারের তত্ত্বাবধানে পুলিশ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি)-এর সহযোগিতায় অভিযান চালানো হয়। হোটেলের ভিতরে পাওয়া যায় একেবারে ‘জীবন্ত পতিতালয়’। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হন ৫ জন পেশাদার নারী এবং তাদের পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ৪ জন হোটেলকর্মী।
পরে মোবাইল কোর্ট বসিয়ে সকলকেই ২০ দিনের জন্য সরকারিভাবে “বিশ্রামের” ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়—ঠিকানা: জেলা হাজত, পাবনা। জনজীবনে ‘অসামাজিক ঘ্রাণ’ ছড়ানোয় এটাই ছিল ন্যায়বিচারের গন্ধযুক্ত প্রতিকার।
স্থানীয় এক বাসিন্দা হেসে বলেন, “হোটেলের নাম তো ইভিনিং টাচ, কিন্তু এখানে তো ২৪ ঘণ্টার ‘স্পর্শ’ চলতো!”
প্রশাসন জানিয়েছে, পাবনাকে ‘মিনি পতিতালয় সিটি’তে রূপান্তর করার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।