মৌলভীবাজার জেলা শ্রীমঙ্গল উপজেলা সদর ইউনিয়ন ৩ নং ওয়ার্ড বিরাইমপুর আবাসিক এলাকা বাবলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গমনে পূর্বে রাস্তা সংলগ্ন মোঃ শাহ আলমগীর নিজস্ব বাসা বাড়ি নির্মাণাধীন অবস্থায় বিবাদীগণ না জানিয়ে হঠাৎ অর্তকিতভাবে হামলা, সীমানা প্রাচীর ভাঙ্গচুর করে ও নির্মারত ২জন শ্রমিক ও ঠিকাদারীকে হুমকি ধামকি দিয়েছেন। যা সিসিটিভি, ভিডিও,ছবি ধারণকৃত। 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ও জানা যায় পুরাতন সীমানা প্রাচীর উঁচু করার জন্য আরও তিন ফুট  সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করছেন মোঃ শাহ আলমগীর। সীমানা প্রাচীর পুরাতন যা ৫বছর পূর্বে বাদী ও বিবাদী গং উভয় মিলে সশরীরে উপস্থিত থাকিয়া সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করেছিলেন। 

বাসা বাড়ির মালিক মোঃ শাহ আলমগীর বলেন পূর্বে সীমানা প্রাচীর আমরা উভয় পক্ষ সশরীরে উপস্থিত থাকিয়া সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করেছি। তখন কোন আপত্তি ছিল না। আমার সাথে বিবাদীগণ কোন যোগাযোগ করে নি ও কথাবার্তাও বলে নি। এখন আমি পুরাতন সীমানা প্রাচীরের উপরে আরও তিন ফুট উঁচু কাজে মামুন মিয়া ও তার ভাই বাবলু মিয়া আমার নতুন নির্মাণাধীন সীমানা প্রাচীর ভেঙ্গে ২ লক্ষ টাকার ক্ষতি সাধন,হামলা হুমকি-ধামকির ভয়ে অদ্য ৪ জুলাই  রোজ শুক্রবার বিকাল ৪ ঘটিকায় শ্রীমঙ্গল থানায় সশীরে উপস্থিত হয়ে বিবাদীনামসহ ১০/১১জন অজ্ঞাত ব্যাক্তির নামে অভিযোগ প্রদান করেছি।

অপরদিকে বিবাদী মামুন মিয়া কে জিজ্ঞাসা করিলে বলে আমি গতকাল বৃহস্পতিবার ৩ জুলাই বিল্ডিং শ্রমিক ও ঠিকাদারকে নিষেধ করেছি বলে জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন গত আড়াই বছর পূর্বে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছিল। এখন তার সীমানা সোজা করার জন্য আমার জায়গার ভিতরে ওয়াল নির্মাণ করতেছে বলে জানান। কিন্তু মালিক পক্ষের সাথে যোগাযোগ বিষয় কথা বলে নি।

নির্মারত শ্রমিক ও ঠিকাদার মাঝহারুল কে জিজ্ঞাসা করিলে বলে আমাকে গত ৩ জুলাই( মামুন মিয়া) জানিয়েছিলেন সীমানা প্রাচীর  নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখা। আমি সাথে সাথে জানিয়ে দিই আপনি( মামুন মিয়া) মালিক( মোঃ শাহ আলমগীর) পক্ষের সাথে যোগাযোগ করেন। কিন্তু উনি মালিক পক্ষের সাথে কোন যোগাযোগ ও কথাবার্তাও বলে নি অদ্যাবধি  পর্যন্ত। 

শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আমিনুল ইসলাম বলেন অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত করে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।