সংবাদ সম্মেলন করে তিনি জানান,এটি একটি দুর্ঘটনা ।জেনারেটরের ধোঁয়া ও অক্সিজেন সল্পতায় ৩ প্রবাসীর মৃত্যু হয়।২৫ জুলাই রাতে প্রায় ২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছিল না ।তাই জেনারেটর চলছিল ।ঘরে কোন ভেন্টিলেটর ছিল না ।জেনারেটরের ধোঁয়া ঘরে প্রবেশ করে এবং একসময় অক্সিজেনের অভাবে ঘরে থাকা ৫ জন প্রবাসী অসুস্থ হয়ে পড়ে।পরবর্তীতে তাদেরকে সিলেট এমএ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।সর্বপ্রথম বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়।পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় মেয়ে ।
তিনি আরোও বলেন,তাদের মৃত্যু কীভাবে হয়েছে? এই প্রশ্ন সামনে রেখে আমরা অনুসন্ধান চালিয়েছি।একমাত্র আলামত পাওয়া যায় জেনারেটরের ধোঁয়া এবং অক্সিজেন সল্পতা।এগুলো ছাড়া আর কোন ক্লু পাওয়া যায় নি । জানা যায়, গত ১২ জুলাই রফিকুল পরিবারের সবাইকে নিয়ে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে আসেন ।১৮ জুলাই তাজপুর স্কুল রোড এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় ওঠেন।২৫ জুলাই রাতে খাবার খাওয়ার পর স্ত্রী,ছেলে মেয়েদের নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন ।পরের দিন অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করে সবাইকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় ।
এসপি ফরিদ এ ব্যাপারে আরোও জানান,আমরা সর্বাত্মক পেশাদারিত্ব বজায় রেখে কাজ চালিয়েছি।ঘটনাস্থল ও হাসপাতাল থেকেও বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করি।শেষ পর্যন্ত আমরা এতটুকু বলতে পারি যে,এটি একটি দুর্ঘটনা ।আমাদের সকল উইংয়ের তদন্তে কোনো বিষক্রিয়ার চিহ্ন পাওয়া যায় নি ।