নিয়োগকৃত প্রার্থীদের এমপিওর জন্য কাগজপত্র পাঠালে, কাগজপত্রে ত্রুটির কারণে কর্মচারিদের এমপিও হয়নি এবং তাদের ফাইল ফেরত আসার কারণ,নিয়োগে প্রার্থীদের থেকে ৩ লক্ষ করে বানিজ্যের অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক আবু তাহের এর বিরুদ্ধে । প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক আবু তাহের সাথে কথা বললে তিনি জানান নিয়োগ পরীক্ষা নিয়ম অনুযায়ী হয়েছে,এমপিও না হওয়া ও কাগজপত্র ত্রুটির কারণে ফাইল ফেরত আসার কারণে জানতে চাইলে তিনি জানান এমপিও এই মাসে না হয় আগামী মাসে হবে সমস্যা কোথায়? সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি রাগ নিয়ে করে বলেন এমপিওর ফাইল ফেরত আসছে আপনাদের কে বললো, আপনারাকি আমার থেকে বেশি জানেন কই পান এসকল পালতু খবর।নিয়োগ বানিজ্য হয়েছে এটা কি প্রমাণ করতে পারবেন,আপনাদের যা করার তাই করেন আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতির যা লিখতে মন চায় লিখেন আমি আমার কর্তৃপক্ষে জবাব দেবো, কর্তৃপক্ষ আমার কাছে কি জবাব নিবে, আপনারাকি জানেন কর্মচারি এমপিও করতে ৩ লক্ষ থেকে সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা লাগে,এই টাকা মন্ত্রণালয় নেই,তারাই আবার আমার দোষ ধরতে আসে।
আজকে আপনাদের যে চা দিল ফয়েজ আহমেদ তাকে তো টাকা নিয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, আপনারা তাকে রিমান্ডে দিলে ও কি সে বলবে আমি তার কাছে টাকা নিছি, কোন দিন বলবে না।আপনাদের মানুষ অনেক কথাই বলবে,এমনকি তাদের যে নিয়োগ হয়েছে জেলা কর্মকর্তা তাকে কি আমরা টাকা দিতে হয় নাই,প্রতিটি ফাইল স্বাক্ষরে তাদের টাকা দিতে,এমনি ভিজিটে যে কর্মকর্তা আসে তাদের পযর্ন্ত আমরা টাকা দিতে হয়।এত কিছুর পরে তারা আমার কি করবে, এইভাবে তিনি দুর্নীতির টাকা ভিবিন্ন খাতে ব্যয়ের বর্ণনা দিতে থাকেন।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রতিষ্ঠানের অভিভাবক ও স্হানীয় কয়েকজন ব্যক্তি জানান তিনি সরকারি বাড়তি বই এনে কেজি হিসেবে বিক্রি করেন, ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন স্বাক্ষরে টাকা নেন, অবৈধভাবে বিভিন্ন খাত তৈরি করে নামে বেনামে টাকা উত্তোলন করেন। উপবৃত্তির টাকাও তিনি মেরে দেন।অসংখ্য অভিযোগ তার বিরুদ্ধে রয়েছে।