তবে বিক্রেতারা বলছে পাইকারি বাজারে ফুলের দাম চড়া থাকায় তাদেরকে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। বরগুনার ফুলের দোকানগুলোতে ঘুরে দেখা যায়, বিশ্ব ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে প্রিয় মানুষকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য ফুলের দোকানে ভিড় করেছে তরুণ-তরুণীসহ বিভিন্ন বয়সী মানুষ। কেউ ফুল কিনতে এসেছে বাবা মায়ের জন্য। আবার কেউ এসেছে প্রিয় বন্ধুর জন্য। কেউ ফুল কিনতে এসেছে প্রিয়তম স্ত্রীর জন্য। আবার কেউ ফুল কিনতে এসেছে তার প্রিয় সন্তানদের জন্য। কিন্তু ফুলের চাহিদা বেশি থাকায় অতিরিক্ত দামে ফুল বিক্রি করছে বিক্রেতা।
গোলাপ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা যা গত সপ্তাহে বিক্রি হত ২০ টাকায়। রজনীগন্ধার স্টিক বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা যা গত সপ্তাহে বিক্রি হতো ১৫ টাকা। ছোট হ্যান্ড তোরা বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৩০০ টাকা। মাঝারি ফুলের তোড়া বিক্রি হচ্ছে ১৩০০ টাকায় যা কথা সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৫০০ টাকা। ফুল কিনতে আসা আয়েশা আক্তার নিশি বলেন, আমি আমার স্বামীর জন্য ফুল কিনতে এসেছি আমার কাছে একটি গোলাপ চেয়েছে ১০০ টাকা।
দোকানদার ভালোবাসা দিবসকে পুঁজি করে অতিরিক্ত টাকা হাতে নিচ্ছে। ভালোবাসা দিবসে দোকানদারের সাথে আমার ঝগড়া করতে হচ্ছে। ফুল বিক্রেতা অজয় নাথ বলেন, ভালোবাসা দিবসে ফুলের চাহিদা বেশি থাকে। পাইকারি বাজার থেকে আমাদেরকে বেশি দামে কিনতে হয়। যে কারণে বাধ্য হয়ে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। একটি বিশেষ দিনে আমরা চাই না তাদের সাথে আমাদের সম্পর্ক খারাপ হোক। তারপরে ও বরগুনা জেলা প্রেসক্লাব এর সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক তালুকদার মোঃ মাস্উদ সকল জীবের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ভালোবাসা জানিয়েছেন।