বৃহস্পতিবার সংসদ সচিবালয় থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ক্ষাৎকালে তারা গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ, দারিদ্র্য বিমোচন, লিঙ্গ সমতা নিশ্চিতকরণ, জলবায়ু পরিবর্তন, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের পঞ্চাশ বছর পূর্তিসহ সিপিএ-এর কার্যক্রম ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। স্পিকার বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন, লিঙ্গ সমতা নিশ্চিতকরণ, দারিদ্র্য বিমোচনসহ গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণে কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) সঙ্গে আরো জোরালো কার্যক্রম গ্রহণ করতে চায় জাতীয় সংসদ। এসব ইস্যুতে সংসদ সদস্যদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ চলছে।
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, সিপিএর সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘ অংশীদারি রয়েছে। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সাল থেকেই সিপিএর সদস্যভুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। জাতীয় সংসদ আগামী বছর পঞ্চাশ বছর পূর্তিতে সিপিএর সঙ্গে যৌথভাবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে, যেখানে সিপিএভুক্ত পার্লামেন্টগুলোর স্পিকার ও সংসদ সদস্যদেরকে আমন্ত্রণ জানানো হবে। সাক্ষাৎকালে যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মিজ সাইদা মুনা তাসনিম ও সংসদ সচিবালয়ের যুগ্ম সচিব এম এ কামাল বিল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।