পরবর্তীতে তাদের লাতু বিজিবি ( বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ) এর হাতে তুলে দেয়া হয় । বিজিবির মাধ্যমে তাদেরকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হলে পুলিশ তাদেরকে উখিয়ার কুতুপালং থ্যাংখালী (এফডিএমএন) ক্যাম্পে পাঠায়। আটক রোহিঙ্গারা হলো সমিন আরা (১৮), রুজিনা আক্তার (১৭),শুকতারা বেগম(১৫), ফাতেমা খাতুন (১৭), মল্লিকা (১৫) ,আছিয়া বেগম (১৬) ও মো.শফিকুল (১৯)।
পুলিশ,বিজিবি ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বুধবার সন্ধ্যার দিকে বড়লেখা উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নের কুমারশাইল মাদ্রাসার নিকট থেকে ৭ জন রোহিঙ্গাকে আটক করে এলাকাবাসী লোকজন। পরে তাদেরকে লাতু বিজিবির হাতে তুলে দেয়া হয়। বিজিবির কাছে তারা স্বীকার করে, এখানে এসেছিল ভারত যাওয়ার উদ্দেশ্যে।
বিজিবি তাদেরকে পুলিশের হাতে দিলে পুলিশ গত বৃহস্পতিবার ৭ জনকেই থ্যাংখালী ক্যাম্পে পাঠায়। এ ব্যাপারে বড়লেখার উত্তর শাহবাজপুরের ইউপি চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন আহমদ জানান, স্থানীয় লোকদের সাহায্যে এদেরকে আটক করা হয়েছে।তারা ভারত যাওয়ার জন্য এখানে এসেছে বলে স্বীকার করেছে। তাঁর ধারণা স্থানীয় কোন দালাল চক্রের যোগ রয়েছে এ ঘটনায়।এ ক্ষেত্রে তিনি খোঁজ নিচ্ছেন বলে জানান।
বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন সরদার বলেন, কুমারশাইল এলাকা থেকে আটক ৭ রোহিঙ্গাকে গত বৃহস্পতিবার উখিয়ার কুতুপালং থ্যাংখালী (এফডিএমএন) ক্যাম্পে পাঠানো হয়েছে।