বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে নন্দিত জননেতা, সাংবাদিকবান্ধব, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল, সাবেক সংসদ সদস্য মহোদয় দ্রুত পদক্ষেপের নির্দেশ দেন। তার দিকনির্দেশনায় খিদিরপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও সাংবাদিকবান্ধব মোঃ আবুল ফজল বিষয়টির প্রতি মনোযোগী হয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।
এরপর রামপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ন্যায়পরায়ণ ও চৌকস পুলিশ অফিসার মোঃ সফিকুল ইসলাম অভিযোগের তদন্ত করেন। তদন্ত শেষে অদ্য ৩১শে আগস্ট ২০২৫ তারিখে আসামিকে তদন্ত কেন্দ্রে হাজির করা হয়।
এসময় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, স্থানীয় ইউপি প্রতিনিধি ও সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হলে আসামি তার কর্মকাণ্ডের জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থনা করে। পরবর্তীতে মোছলেকার মাধ্যমে ঘটনাটি মিমাংসা করা হয়।
এই ঘটনার মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে, সাংবাদিকদের উপর হামলা বা হুমকি কোনোভাবেই প্রশ্রয় পাবে না; আইন, প্রশাসন ও সমাজের দায়িত্বশীল নেতৃত্ব একসঙ্গে কাজ করলে যেকোনো সংকট শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা