মহিপাল সরকারি কলেজের পিয়ন সাদ্দামের বিরুদ্ধে অধ্যক্ষের স্বাক্ষর জাল করার অভিযোগ উঠেছে। মহিপাল সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. জাকির আহমেদের স্বাক্ষর জাল করার কারণে অত্র কলেজের পিয়ন সাদ্দামের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী ইশরাক হোসেন গতকাল সোমবার সকালে ফেনী মডেল থানায় একটি অভিযোগ করেন।অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ সেপ্টেম্বর ছাগলানাইয়া সরকারি কলেজের দ্বাদশ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ইশরাক হোসেন যাতায়াতের অসুবিধার কারণ দেখিয়ে মহিপাল সরকারি কলেজে ট্রান্সফার হয়ে আসার অনুমতি চেয়ে কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন প্রক্রিয়ার কাজ শুরু করেন। আবেদন ফরমে মহিপাল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষের স্বাক্ষর নিয়ে দেওয়ার কথা বলে পিয়ন সাদ্দাম শিক্ষার্থী ইশরাকের কাছ থেকে অর্থ আদায় করেন। সাদ্দাম অধ্যক্ষের জাল স্বাক্ষরিত আবেদনটি ইশরাককে সরবারাহ করেন। ইশরাক আবেদনপত্রে স্বাক্ষর নিতে পরবর্তীতে ছাগলনাইয়া সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ টুটুল কান্তির কাছে যায়। আবেদনে স্বাক্ষরের সত্যতা নিশ্চিত করতে ছাগলনাইয়া সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মহিপাল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষের কাছে ফোন করেন। ফোনের মাধ্যমে মহিপাল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ জানান, তিনি ঢাকায় আছেন এবং আবেদনের স্বাক্ষরটি তার নয় বলে তিনি নিশ্চিত করেন।এবিষয়ে ভুক্তভোগী ইশরাক হোসেন বলেন, পিয়ন সাদ্দাম আমার কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমাকে জাল স্বাক্ষরিত আবেদনটি সরবারাহ করেন এবং আমাকে প্রাননাশের হুমকি দেন