বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ার পর সবাই নিজের বিশ্ববিদ্যালয়কে ভালোবাসতে শুরু করে। তখন জীবনের সব আবেগ অনুভূতি বিশ্ববিদ্যালয় কে ঘিরেই তৈরি হয়। আর সেই অনুভূতি থেকেই নিজের ক্যাম্পাসকে সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলার কাজ করে থাকে একদল উদ্যমী সেচ্ছাসেবী শিক্ষার্থী। তেমনি প্রতিবছর রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে রাঙিয়ে তোলার কাজ করে থাকে একদল তরুণ শিক্ষার্থী।

বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ার পর সবাই নিজের বিশ্ববিদ্যালয়কে ভালোবাসতে শুরু করে। তখন জীবনের সব আবেগ অনুভূতি বিশ্ববিদ্যালয় কে ঘিরেই তৈরি হয়। আর সেই অনুভূতি থেকেই নিজের ক্যাম্পাসকে সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলার কাজ করে থাকে একদল উদ্যমী সেচ্ছাসেবী শিক্ষার্থী। তেমনি  প্রতিবছর রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে রাঙিয়ে তোলার কাজ করে থাকে একদল তরুণ শিক্ষার্থী। 

পাহাড় ও কাপ্তাই লেকের সৌন্দর্যে গড়ে উঠা রাবিপ্রবি ক্যাম্পাসকে প্রতিবছর জিএসটি পরীক্ষার পূর্বে রঙ তুলির স্পর্শে রাঙিয়ে তুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাগত ব্যাচ। ২০২২ সালের জিএসটি পরীক্ষার পূর্বে প্রথমবার ক্যাম্পাস রঙিন করার উদ্যেগ গ্রহন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭ম ব্যাচ(২০২০-২০২১ সেশন)। সেই থেকেই এখন প্রতিবছর ক্যাম্পাস রঙিন করার কাজ করে আসছে শিক্ষার্থীরা। পড়াশোনার পাশাপাশি চিন্তার শৈল্পিক প্রকাশ কিংবা চিত্তবিনোদন লাভে রংতুলির স্পর্শ সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। অনেক সময় চিন্তার পরিবর্তন ঘটাতে কিংবা প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে দেয়াল লিখনের বিকল্প অন্য কোনো শিল্প নেই বললেই চলে। ৭ম ব্যাচের একজন চিত্রকর অ্যালেন চাকমা আমাদের জানান, "যারা ভালোবাসে রঙকে, রঙিন মানুষকে,তারাই হাতে তুলে নেয় রং-তুলি নামক অস্ত্র। যা দিয়ে কেবল নিঃশব্দে ভালোবাসা যায়।"

যাদের মন সুন্দর, মনে শিল্প রয়েছে। তারা শিল্পের মাধ্যমে ভালোবাসা ছড়িয়ে দেয় সবার মাঝে। স্বপ্ন দেখি, একদিন পুরো ক্যাম্পাসের প্রতিটি কোনায় কোনায় ভালোবাসার রঙে রাঙানো হবে। এবং এই ভালোবাসা কিংবা সম্প্রীতি রাবিপ্রবি থেকে পুরো দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে।