গাজীপুর শ্রীপুর অন্তর্ভুক্ত গোসিংগা ইউনিয়নের গাজিয়ারন গ্রামের ১৩৮ নংসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সরকারি অনুদানে সরকারি মোটর থেকে রাতের অন্ধকারে এক কৃষকের কাছ থেকে

গাজীপুর শ্রীপুর অন্তর্ভুক্ত গোসিংগা ইউনিয়নের গাজিয়ারন গ্রামের ১৩৮ নংসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সরকারি অনুদানে সরকারি মোটর থেকে রাতের অন্ধকারে এক কৃষকের কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকার অর্থের বিনিময়ে প্রধান শিক্ষক শেখ মোঃ জাফর আলী এবং পত্র প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মোঃ ফারুক ফকির দুজনে কৃষকের কাছ থেকে টাকা বিনিময়েধান ক্ষেতে পানি দিয়ে থাকেন | ৫ আগস্ট ২০২৪ সাল সরকার প্রথম হওয়ার পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোন নিয়ম নীতি ঠিকমতো চলে নাই |অভিভাবক কমিটি গঠন করা হিসেবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক শেখ মোঃ জাফর আলী তিনি বিভিন্ন লোক থেকে কমিটি গঠন করার এবং সভাপতি বানিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে বিভিন্ন টাকা আত্মসাৎ করে পরবর্তীতে বিএনপির নেতা কর্মীকেসভাপতি নিয়োগ করেন প্রধান শিক্ষক | প্রধান শিক্ষক অন্যান্য কমিটিদের কে না ডেকে তিনি মন ইচ্ছা মত তার মতে সভাপতি নিযুক্ত করেন মোঃ ফারুক ফকির কে | প্রধান শিক্ষক তিনি তার সুযোগ সুবিধার জন্য মোঃ ফারুককে সভাপতি হিসেবে নিযোগ করার পর সকল কার্যকলাপ বেআইনিভাবে করে থাকছেন এমনকিগত ২৯ -১ -২০২৫ ইং রোজ বুধবার রাত্রে অন্ধকারে শেখ জালাল কাজ থেকে পাঁচ হাজার টাকা বিনিময়ে সরকারি মোটর থেকে সেচ কাজ করার জন্য পানি ব্যবহার করেন এতে সরকারি আইন অনুযায়ী সরকারি মোটর থেকে যাকে খুশি তাকে পানি দিতে পারবেন না এমনকি এ কারেন্ট বিল সরকারকে নিজ দায়িত্বে বহন করতে হয় তাই আইন অমান্য করেন | পরবর্তীতে জালাল উদ্দিন তিনি সাক্ষাৎকারে জানান তিনি প্রধান শিক্ষককে পানি দেওয়ার বিষয়ে কথা বললে অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক শেখ মোঃ জাফর তিনি সভাপতি সাথে কথা বলে পাঁচ হাজার টাকা নেওয়ার বিনিময়ে তাকে রাতের অন্ধকারে পানি দিয়ে থাকেন অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক তিনি আরো বলেন প্রধান শিক্ষক তাকে বলেছে রাত্রে অন্ধকারে পানি দিতে হবে তা না হলে মানুষ জানতে পারলে তার সমস্যা হবে এ কথা বলে তার কাছ থেকে ৫০০০ টাকার বিনিময়ে অন্ধকারে ধান রোপন করার জন্য পানি ব্যবহার করে থাকেন | পরবর্তীতে আমরা প্রধান শিক্ষকের সাথে সাক্ষাৎ করলে তিনি আমাদের সাথে এ বিষয়ে কোন কথা বলতে রাজি হন নাই | এবং তাকে অন্যান্য মানুষ জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন আমি আমার প্রতিষ্ঠান থেকে পানি দিয়েছি  এতে তোমাদের কোন অসুবিধা আছে জানতে চাই | এলাকার লোকজন আরো বলেন সময় মত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষিকার আসে নাই এবং বিলম্ব করে প্রতিদিন শিক্ষক শিক্ষিকা আসে এতে ছেলে মেয়েদের শিক্ষার মান দিন দিন কমে যাচ্ছে যার ফলে দূরদূরান্তে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়ে যেতে হয় বাচ্চাদেরকে |এবং ওই প্রতিষ্ঠানে কোন ভাল ফলাফল এখনো পর্যন্ত প্রধান শিক্ষক দেখাতে পারেনি |এলাকাবাসী দাবি সরকারি মোটর থেকে আইন দণ্ড অপরাধী তাদের অপরাধী হিসেবে ঘোষণা করে তাদের আইনের আওতা এনে তাদের কঠোর বিচার করার প্রয়োজন |এতে করে সরকারের বিভিন্ন খাতে অথায়ানে বিভিন্ন টাকা এভাবে আত্মসাৎ করে নেই |আমরা তা জানতে পারি না এবং বুঝতে পারিনা তা আজ পষ্ট ভাবে বুঝতে পারলাম যে রাতের অন্ধকারে একজন প প্রধান শিক্ষক এবং সভাপতি দুজনে মিলে সরকারি মটর থেকে পানি ব্যবহার করছে এতে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে |বিদ্যুৎ বিল সরকার দেয় আর সেই মানুষের কাছ থেকে টাকা আদায় করে অন্যের জমিতে পানি দিয়ে থাকেন |