সাজ্জাদ মাহমুদ সোহেল ধানমন্ডি থানা বিএনপি যুবদলের হয়ে তারেক রহমানের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের উৎসাহিত ও পরিচালনা করার লক্ষে নেতৃত্বদানের কঠিন দায়িত্বশীল কাজটি সম্পাদনের উদ্দেশ্যকে বাস্তবায়িত করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে আসছেন। কেননা উপযুক্ত নেতৃত্ব যেমন একটি প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জনকে সহজতর করে, তেমনি নেতার অযোগ্যতা প্রতিষ্ঠানটিকে ব্যর্থ করে দিতে পারে বলে মনে করেন তিনি।


সাজ্জাদ মাহমুদ সোহেল বিএনপির রাজনৈতিক আন্দোলনে ছাত্রদল থেকে তাঁর যাত্রা শুরু করেছিলেন। বর্তমানে ধানমন্ডি থানা যুবদলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে তিনি দলের ঐক্যবদ্ধতা ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে ভূমিকা পালন করছেন। তিনি বিশ্বাস করেন, রাজনীতি শুধুমাত্র ক্ষমতায় যাওয়ার পথ নয়; বরং এটি জনগণের কল্যাণে কাজ করার একটি সুযোগ।

সাজ্জাদ মাহমুদ সোহেল তিনি ব্যক্তিগতভাবে ধীর-স্থির, মার্জিত ব্যবহার, সম্মোহনী ক্ষমতা মিশ্রিত ব্যক্তিত্বের অধিকারী।তাছাড়া আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ইতিবাচক জ্ঞান, দক্ষতা ও দৃষ্টিভঙ্গির সাথে শিক্ষা ও অভিজ্ঞতা থাকা একজন তেনার কাম্য যা তা তার মধ্যে রয়েছে।

সাহস ও সততার সাথে তিনি দলের জন্যো সবসময় সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে আসচ্ছেন। অনেক ঝুঁকিপূর্ণ ও চ্যালেঞ্জিং কাজ হাতে নিয়ে সাহসীকতার সাথে সাথে সৎ ও ন্যায়নিষ্ঠ ভাবে কাজ করে আসছেন। আর এই সততা ও সাহসের জন্য সে অন্যের বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা অর্জন করেন।

সাজ্জাদ মাহমুদ সোহেল  তিনি বলেন পরিশ্রম যে কোন কাজের মূল। নেতাকেও তার দায়িত্বের জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়। নেতা যদি অলস হন, কাজ না করেন, অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যান তাহলে অধঃস্তনদের সঠিকভাবে পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়বে। তাছাড়া সহনশীলতা না থাকলে তার পক্ষে নেতৃত্ব দেওয়া সম্ভব হবে না।

তিনি আরো বলেন দায়িত্বের প্রতি নেতার একাগ্রতা অনুসারীদের জন্য অনুপ্রেরণার কারণ হয়। অন্যদিকে সকলের প্রতি সহযোগিতার মনোভাব প্রাতিষ্ঠানিক লক্ষ্য অর্জনকে সহজতর করে তোলে। একজন নেতার প্রতিষ্ঠানের সকল বিষয়ে দক্ষতা থাকা উচিত, যাতে কোন দায়িত্বের জন্য কে উপযুক্ত তা বাছাই করতে পারেন এবং সে অনুযায়ী দায়িত্ব বণ্টন করে দিতে পারেন।

তিনি বলেন মানবিক সম্পর্ক অনুধাবন করতে ধানমণ্ডি বাসিন্দাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা, দৃষ্টিভঙ্গি, যোগ্যতা, রুচি, ব্যক্তিত্ব অনুধাবন করার যোগ্যতা অর্জনের লক্ষে ও সহকর্মীদের মনোভাব অনুযায়ী নেতৃত্ব দিয়েই কার্যকর ও সুদূর প্রসারী ফলাফল আশা করেন তিনি। তিনি মনে করেন যথাসময়ে যথাযথ সিদ্ধান্ত গ্রহণের উপর প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্য নির্ভর করে। তিনি তার প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা দিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সর্বদা প্রস্তুত।
তিনি আরো বলেন একজন নেতা তিনি নারী বা পুরুষ যেই হোন না কেন তাকে অবশ্যই তার সহকর্মী নারী-পুরুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, সহানুভূতিশীল হতে হবে। তাকে অবশ্যই পক্ষপাতহীন হতে হবে। নারী-পুরুষের ভিন্ন-ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি ও সামাজিক অবস্থান সম্পর্কে সচেতন থেকে তাকে নেতৃত্ব দিতে হয়।