তারপরও দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে স্থানীয়দের চরম ঝুঁকি নিয়ে অত্র ভাঙ্গা ও খানাখন্দে ভরপুর রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে হয়। রাস্তাটি চলাচলের একদম অনুপযুক্ত হয়ে পড়েছে। যেন দেখার কেউ নেই।
রাস্তাটি অত্যন্ত জনবহুল সড়ক হওয়ায় প্রায় সময় ছোট বড় সড়ক দূর্ঘটনা ঘটেই চলেছে।
ইতিপূর্বে বহু পথচারী ও বিভিন্ন যানবাহনের ড্রাইভার ভাইয়েরা সড়কে দূর্ঘটনায় পতিত হয়ে মারা গেছে এবং অনেকেই পঙ্গুত্ব বরণ করেছে। এরপরও সড়কটি নিয়ে দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষের কোন মাথাব্যথা নেই।
একুশে নিউজের অনুসন্ধানী জনস্বার্থ বিষয়ক প্রতিবেদনে আমি মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব সড়কটি নিয়ে প্রতিবেদন করিতে বাধ্য হলাম।
স্থানীয় জনতা সড়কটি মেরামতের জন্য বেশ কয়েকবার আশাশুনি উপজেলা ইউএনও মহোদয়ের কাছে লিখিত আবেদন করিলেও আজও পর্যন্ত কোন সূরাহ হয়নি।
সড়কটির বিষয় নিয়ে আমি উপস্থিত হয়েছিলাম খাজরা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম বাচ্চুর কাছে। কথা হয় রাস্তাটি নিয়ে। চেয়ারম্যান সাহেব বলেন আমরা ইতিপূর্বে রাস্তাটির চাহিদা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে দিয়েছি কিন্তু কোন ফলাফল এখনও পর্যন্ত হয়নি।
কথা হয় বড়দল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আফসার ফারুক বিল্লালের সাথে। তিনি একই সাথে আশাশুনি উপজেলার তথ্য অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি রাস্তাটির চরম বেহাল দশার জন্য পূর্বের দায়িত্বশীল চেয়ারম্যানদের দায়ী করেন। তিনি বলেন আমার পক্ষ থেকে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি ইনশাল্লাহ।
রাস্তাটির বিষয় নিয়ে আশাশুনি উপজেলার প্রকৌশলী অফিসারের সাথে কথা হলে তিনি বলেন খুব শিঘ্রই সড়কটির টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হবে। টেন্ডার হলেই দ্রুত সড়কটির কাজ শুরু হবে।