২০১২-১৩ অর্থ-বছরে এ উপজেলায় রেকর্ড ধান উৎপাদন হয়েছিল। তারই ধারাবাহিকতায় পরবর্তী বছর গুলোতে ধানের প্রচুর ফলন দেখা গেছে এখানে। করোনা পরবর্তীতে এখানের ফসল উৎপাদন যেন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এবছর ধান রোপণের পরবর্তী সময়ে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং হঠাৎই কৃষকের কপালে দুষ্চিন্তার ভার একে দেয়। কোনোমতে ফসল রক্ষা পায় সিত্রাং এর হাত থেকে।যার ফলে আমনের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে আবারও হাসি ফুটে উঠেছে।
উপজেলা কৃষি অফিসারদের কাছ থেকে জানা যায় যে, সিত্রাং পরবর্তী সময়ে কৃষকের পাশে সর্বদা ছিলেন তারা, কৃষকদের ফসলের ব্যাপারে খোজ খবর নেওয়া, সার ছিটানো থেকে শুরু করে প্রায় সকল ব্যাপারে কৃষকদের সহায়তার কথা জানান তারা। আর এরই ধারাবাহিকতায় সোনালী ফসলের বাম্পার ফলন হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তারা তাদের কষ্টের ফসল ঘরে তুলতে মুখিয়ে আছে, প্রত্যেক ঘরে ঘরে যেন এখন নবান্নের ছোয়া। তারা আরো বলেন, সরকারের সহায়তা পেলে পরবর্তীতে তারা আরো বেশি বেশি ফসল ফলাতে পারবেন এবং নিজেরাও স্বাবলম্বি হতে পারবেন।