"পাশাপাশি, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকেও তারা জানায়। হেফাজতে ইসলামী'র মধুপুরের সভাপতি এটা জানায় এবং ইউএনওকে বলে যে এই প্রোগ্রাম হতে দিবো না। তখন ইউএনও আমাকে জানায়।"
বাধা আসার পর গতকাল বিকালে আয়োজকরা হেফাজতের সাথে বৈঠকে বসে। কিন্তু সেখানে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। "কারণ হেফাজত তাদের সিদ্ধান্তে অনড় থাকে," বলেন সবুজ মিয়া।
"পরে ফোনে যোগাযোগ করা হলেও তারা সিদ্ধান্ত দেয়নি। গতকাল রাত সাড়ে ১১টায় জানায় যে এই প্রোগ্রাম তারা কোনোভাবেই করতে দিবে না। তাই, দেশের সার্বিক অবস্থা চিন্তা করে আমরা এটি স্থগিত করি," বলছিলেন সবুজ মিয়া এবং তিনি জানান, এই ঘটনা প্রশাসন জানলেও থানায় কোনও অভিযোগ করা হয়নি তাদের পক্ষ থেকে।
এদিকে মধুপুর থানা'র ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইমরানুল করিম বুধবার রাত ১০টার দিকে বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, আজকে রাতে তো লালন স্মরণোৎসব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্ত শেষ পর্যন্ত হয়নি।
কেন হয়নি– জানতে চাইলে তিনি বলেন, "তা আমি জানি না। কারও বাধার মুখে করেনি নাকি আয়োজকরা নিজেরাই করেনি, জানি না আমরা। আমাদের কাছে কেউ কোনও অভিযোগ করেনি