পটুয়াখালী, কলাপাড়া উপজেলা, আওতাধীন ৭ নং লতাচাপলী ইউনিয়ন শাখা। ৮ নং ওয়ার্ড আসালত পাড়া। এই ৮ নং ওয়ার্ডে একটি পুরনো সেতু রয়েছে । যা আনুমানিক সেতুটির বয়স হবে ২৫ বছর। এই সেতু দিয়ে আমাদের কুয়াকাটা আসা পর্যটকরা অটো রিশকা, অটো ব্যান, মোটরসাইকেল, এবং অন্যান্য যানবাহন নিয়ে এই সেতু দিয়ে ঘুরতে যান। তারা অধিকাংশ কুয়াকাটা থেকে চর চাপলী বাজার হয়ে সকালবেলা পূর্ব দিকে গঙ্গা মতি হয়ে সূর্য উদয় দেখতে যান। এবং ঝাউ বন ও লাল কাঁকড়ার চর যান ঘুরতে । এবং এলাকার জনগণ এই সেতুটি দিয়েই হাট বাজার করতে যান। এই সেতুর অনেক পুরনো হওয়ার কারণে লোহার অ্যাঙ্গেল ভেঙে যায়। এবং নিচের খুঁটি লোয়ার হওয়ার কারণে তা মরিচা পড়ে নষ্ট হয়ে যায়। তাই এই সেতুটি দিয়ে পর্যটকরা ঠিক মতন চলাচল করতে পারছেন না। খুব আতঙ্কের ভিতর থাকেন পর্যটকরা। এবং এলাকা বাসীরাও খুব আতঙ্কে থাকেন। তাই এখানে পর্যটকদের সাথে সাক্ষাৎ করে যে তথ্য পেলাম যেমন: পর্যটকরা বলছেন যে এই ব্রিজ খুব ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে আছে। এটি যে কোন সময় ভেঙে পড়তে পারে। এবং স্থানীয়রা বলেন এই সেতু হলে আমাদের চলাচলে অনেক সুবিধা হবে এবং আমরা একটি মহা বিপদ থেকে বেঁচে যাব। স্থানীয়রা আরো বলেন যে এই সেতুর জন্য আমরা আওয়ামী লীগের আমলে কয়েকবার দরখাস্ত করেছি। কিন্তু তারা কোন মূল্যায়ন করেননি। তাই এখন এই স্বৈরাচার পলাতক হওয়ার পর। ৭ নং লতাচাপলী ইউনিয়ন পরিষদ। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান (মোঃ মিজান মুসুল্লি )এই কাজের জন্য   সে সরাসরি টিউনো  সাথে কথা বলে। ইঞ্জিনিয়ার এর কাছ থেকে সেতুর কাজ শুরু করেছেন। তাই এলাকাবাসী এই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। এই সেতুটি পরিদর্শন করতে L D J  থেকে ইঞ্জিনিয়ার মোঃ সায়মান আসেন এবং সাথে চেয়ারম্যানও ছিলেন এবং আরও ছিলেন ৬ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মোঃ শওকত আকন , আরো ছিলেন ৮ নং ওয়ার্ড মহিলা মেম্বার মোসা: আমিনা বেগম। আরো ছিলেন স্থানীয় জনগণ। ইঞ্জিনিয়ার বলেন, আপনাদের এই সেতুটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কাজ শুরু করা হবে ইনশাআল্লাহ।