সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের চরবর্ধন গাছা গ্রামের মো:তোরাব আলীর (অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক)  ক্রয়কৃত ৩২ শতক জমি দখলের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে এই ইমরান হোসেন অরুফে মহির ও তার লোকজন।ভুক্তভোগীর মেয়ে সুপ্রিম কোর্ট এর আইনজীবী অ্যাডভোকেট রোকসানা ইতি আমাদের জানান যে তার বাবা ১৯৮২ সালে ১৪৮৫১ নং দলীল এর মাধ্যমে জহির উদ্দিন অরুফে ঝরু প্রামানিকের থেকে মোহনপুর ইউনিয়নের চরবর্ধন গাছা মৌজার জে এল নং ২১৩ এর ৩২ ডেসিমাল জমি ছয় হাজার (৬,০০০) টাকা মুল্যে খতিয়ান নং ৩৫৮/৪৯/৫৭১ এবং দাগ নং ৪১/৬৩/৮৬/৯৬ থেকে ক্রয় করে যার তফসিল হলো মৌজা:চরবর্ধন ২১৩,খতিয়ান নং ৩৫৮ হাল ৪৯ ডি পি ৫৭১, 
দাগ নং সাবেক ৪১ হাল দাগ ৬৩ রকমারি ফসলী থেকে ২৮ ডেসিমাল ও সাবেক দাগ নং ৮৬ হাল দাগ নং ৯৬ রকম ফসলী থেকে ৪ ডেসিমাল সর্বমোট ৩২ শতক জায়গা ক্রয় করেন।দলীলে বিক্রেতা অশিক্ষিত হওয়ায় জহির উদ্দিন অরুফে ঝরু বকলম হিসেবে টিপ সই দেন এবং তার পক্ষে তার সন্তান আব্দুল কুদ্দুস মিয়া ঝরুর পক্ষে সাক্ষর করেন।যেটা দলীলে স্পষ্ট দেখা যায়।পরবর্তীতে মো:তোরাব আলী তার নামে ০১/০৫/২০২৩ তারিখে নামজারি খারিজ করে নিয়মিত সরকারকে খাজনা প্রদান করে আসছে।মো:তোরাব আলী চাকুরীর কাজে ব্যস্ত থাকায় জমি খারিজ করতে বিলম্ব হয়। মো:তোরাব আলীর (অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক)  নামজারি খতিয়ান নং ২৭৪০ হোল্ডিং নং ২৭৭০ উল্লেখ্য যে মোট জমির পরিমাণ ৩২ শতাংশ হওয়ার পরে ঐ জায়গা দিয়ে সরকারি রাস্তা হওয়ার কারণে ৪ শতাংশ জায়গা সরকারি রাস্তায় চলে যায় এর জন মো: তোরাব আলী (অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক)এর মোট ২৮ শতাংশ জায়গার খারিজ পায় এবং সে অনুযায়ী সরকারি নিয়ম মেনে সরকারকে খাজনা দিয়ে আসছে। কিন্তু হঠাৎ করেই জহির উদ্দিন অরুপে ঝরু এর নাতী ও আব্দুল কুদ্দুস মিয়ার ছেলে ইমরান হোসেন অরুপে মহির এই জায়গা নিজের দাবী করে ঐ জায়গা দখের চেষ্টা করে আসছে।মহিরকে বার বার দলীল ও খাজনা খারিজের কাগজ দেখানোর পরেও সে কোন কিছু মানতে নারাজ।একরকম মহির,তার সহযোগী রাশিদুল,নুরু সহ আরো বেশ কয় জন তাদের সহযোগীরা ঐ জমিন দখল করার চেষ্টা করছে।ঐ জমিতে মো: তোরাব আলী বাউন্ডারির কাজ শুরু করলে মহির সহ তার সহযোগীরা কাজ বন্ধ করতে তোরাব হোসেন ও রাজমিস্ত্রীদের নানা রকম ভয়ভীতি প্রদর্শন করেছে।ভুক্তভোগী আরো অভিযোগ করে বলেন যে তার পরিবারের প্রাণনাশের আশংকা করছেন কিন্তু তারা লোকাল থানা থেকে তেমন কোন সহযোগিতা পাচ্ছে না।মহির সহ তার সহযোগীরা এলাকায় বলে বেড়াচ্ছে যে তারা প্রশাসন ও নেতাদের টাকা দিয়ে কিনে নিয়েছে। এলাকাশ খবর নিয়ে জানা যায় যে ইমরান অরুফে মহির সহ তার সহযোগীরা ভূমিদস্যুর কাজ সহ নানা আইন বহির্ভূত কাজে লিপ্ত আছে। ভুক্তভোগী তার এই সমস্যা সমাধানের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন