পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী মানববন্ধনকারীদের সাথে আলোচনা করে পরিস্থিতি শান্ত করে।
উল্লেখ্য, ঝর্ণা বেগমের স্বামী রফিকুল ইসলাম স্ত্রী ও সন্তানদের বাড়িতে রেখে ঢাকায় কর্মসূত্রে দ্বিতীয় বিয়ে করে। এদিকে প্রথম স্ত্রীকে বাড়ি থেকে তাড়াতে তার উপর পরিবারের লোকজন অমানবিক অত্যাচার করে। এতে গুরুতর আহত ঝর্ণা বেগম কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন। এরই প্রতিবাদের ঝর্ণার স্বজন ও এলাকাবাসী সড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন করে।
উল্লেখ্য, ঝর্ণা বেগমের স্বামী রফিকুল ইসলাম স্ত্রী ও সন্তানদের বাড়িতে রেখে ঢাকায় কর্মসূত্রে দ্বিতীয় বিয়ে করে। এদিকে প্রথম স্ত্রীকে বাড়ি থেকে তাড়াতে তার উপর পরিবারের লোকজন অমানবিক অত্যাচার করে। এতে গুরুতর আহত ঝর্ণা বেগম কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন। এরই প্রতিবাদের ঝর্ণার স্বজন ও এলাকাবাসী সড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন করে।
এ ব্যাপারে রাজারহাট থানার অফিসার ইনচার্জ নাজমুল আলম জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।#