বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
পদযাত্রা কর্মসূচিতে হামলার শঙ্কা রয়েছে কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে জোবাইরুল বলেন, হ্যাঁ, আমরা শঙ্কা করছি। বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হয়েছে। যদি হামলার চেষ্টা হয়, তবে চট্টগ্রামের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা তা প্রতিহত করবে।
তিনি বলেন, গোপালগঞ্জের ঘটনার পর আমরা বুঝেছি, আওয়ামী লীগ এখন আর নীরব ভূমিকায় নেই। এটা রাজনৈতিক দলগুলোর সামগ্রিক ব্যর্থতা। আমরা নিরাপত্তা নিয়ে নতুনভাবে ভাবতে বাধ্য হচ্ছি।
জোবাইরুল হাসান আরিফ বলেন, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে দুই দিনের পদযাত্রা কর্মসূচি চূড়ান্ত হয়েছে। কক্সবাজারে পদযাত্রা শেষে শনিবার বিকেলে নেতারা বান্দরবানে যাবেন এবং সেখান থেকে রাতেই চট্টগ্রামে ফিরে আসবেন।
তিনি বলেন, রোববার সকালে রাঙামাটিতে কর্মসূচি শেষে দুপুরের মধ্যে নেতারা চট্টগ্রামে ফিরে আসবেন এবং বিকেল সাড়ে ৩টায় নগরীর কাপ্তাই রাস্তার মাথা থেকে পদযাত্রা শুরু হবে। সেখান থেকে বহদ্দারহাট, চকবাজার, আন্দরকিল্লা হয়ে নিউমার্কেট ও টাইগারপাস পেরিয়ে পদযাত্রা শেষ হবে দুই নম্বর গেইট এলাকার বিপ্লব উদ্যানে। তবে যানজট বা অনিবার্য কারণে সময়সূচিতে পরিবর্তন হতে পারে।