এর আগে সাংবাদিকদের একাধিক প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, “আমাদের সময়ে অনেক প্রকল্প বাদ পড়লেও উড়াল সেতুর এই প্রকল্পটি বাদ যায়নি। টেন্ডারিং প্রক্রিয়ায় কিছু ত্রুটি ধরা পড়েছে, তাই পুনরায় রিটেন্ডার আহ্বান করা হবে। যেহেতু প্রকল্পটি একনেকের অনুমোদনপ্রাপ্ত, সুতরাং টেন্ডার হলেই কাজ শুরু হবে”।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, হাওরাঞ্চলে আবাসিক স্কুল করার বিষয়ে শিক্ষকদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া না পাওয়ায় তা বাস্তবায়নের সম্ভাবনা নেই। এছাড়া উড়াল সেতু প্রকল্পে যাদের রেকর্ডীয় জমি পড়বে, তাদের ক্ষতিপূরণ প্রচলিত আইন অনুযায়ী দেওয়া হবে।
হাওর ভাতা বিষয়ে তিনি বলেন, ' হাওর ভাতা যে প্রক্রিয়ায় তারা পেতে পারে, আমরা সেই প্রক্রিয়ায় চেষ্টা করছি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মো. কামরুল ইসলাম, উড়াল সেতু প্রকল্প পরিচালক গোলাম মাওলা, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, পুলিশ সুপার তোফায়েল আহাম্মেদ , সুনামগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহন লাল রায়, উপজেলা প্রকৌশলী মো. ছানোয়ার হোসেন, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা পিযূষ কান্তি মজুমদার প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ২৩ নভেম্বর একনেকে অনুমোদন পাওয়া ‘হাওর এলাকায় উড়াল সড়ক ও ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প’-এর আওতায় জামালগঞ্জ-ধর্মপাশা উপজেলাসহ সুনামগঞ্জ জেলার কয়েকটি উপজেলায় গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে।##