দাগনভূঞা বাজারের প্রাণকেন্দ্রে (চৌমুহনী রোড়স্হ) উপ -স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রতিদিন প্রায় ১৫০ -২০০জন রোগী বর্হীবিভাগে চিকিৎসা নিতে আসেন। বর্তমানে এখানে দায়িত্ব পালন করেছেন দু'জন ডাক্তার আলা উদ্দিন ও সদ্য যোগদানকৃত ডাক্তার মিজানুর রহমান।

কিন্তু চিকিৎসা সেবা নিতে এসে রুগিরা পড়েছেন নানা ভোগান্তিতে। বর্ষার সময় হাসপাতালে পানি ঢুকে পড়ে এবং পুরো  হাসপাতাল এলাকায় হয়ে যায়।চারপাশে কচুগাছ, আগাছা, ও জঙ্গল ছড়িয়ে ছিটিয়ে 

পড়ায় পরিবেশ হয়েছে অস্বাস্যকর পরিবেশ। এতে মশা মাছির উপদ্রব বাড়ছে এবং ডেঙ্গু ম্যালেরিয়া সহ নানা রোগের ঝুঁকি  বাড়াচ্ছে।
রোগীদের জন্য কোন উপযুক্ত বাথরুম নেই আর ডাক্তারের জন্য একটি থাকলেও তা ব্যবহারের অনুপযোগী। দুইজন ডাক্তার দু'টি
স্যাঁতস্যাঁতে রুমে মাসিক রোগী দেখেন,তবে 
পর্যাপ্ত  জায়গার অভাবে রোগীদের বারান্দা দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হয়।অথচ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কয়েকটি রুম অব্যবহৃত ও অযত্নে পড়ে রয়েছে যা সংস্কার করে ব্যবহার করলে রোগীদের দুর্ভোগ অনেকটাই কমে যেতে পারে।  ডাঃ মিজানুর রহমান এ প্রতিবেদকে 
দেখিয়ে  বলেন বাজারের নাভীতে একটি স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চারপাশে জলাবদ্ধতা ও বনজঙ্গলে  চেয়ে গেছে , বাংলাদেশে কোথায় এমন দৃশ্য আছে  কিনা সন্দেহ। 
স্থানীযদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে অব্যবস্হনা চললেও কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে কোন কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তারা  দ্রুত  সংস্কার   সেবার মনোন্নয়নের দাবি জানিয়েছেন।