দিনাজপুরে সকল টেকনিক্যাল কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থী ও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর শিক্ষার্থীরা একটি মিছিল শহরের বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিণ করে। মিছিল দিনাজপুর পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট এর গেটে এসে শেষ হয়।
তাদের আন্দোলনে দিনাজপুরের সকল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের মধ্যে গ্লোবাল, এস আর, আনোয়ারা, এ্যাপটাচ, উপশহর টেক্সটাইল এর সকল শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে।
দিনাজপুর পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে ক্রাফট ইন্সট্রাক্টরদের প্রবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। তারা কোন কোঠা মানবে না। ৩০ পারসেন্ট নন-টেকনিক্যাল কোঠার বিরুদ্ধে তাদের শক্ত অবস্থান নেয়। তাদের দাবি না মানলে তারা আরও কঠোর থেকে কঠোর কর্মসূচি পালন করবে।
বাংলাদেশ হাইকোর্ট কর্তৃক জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদের ৩০ শতাংশ পদে ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টর পদোন্নতি পেয়ে চাকরি করার রায় এবং ২১ সালের বিতর্কিত ক্রাফট নিয়োগের বিরুদ্ধে ৬ দফা দাবির কর্মসূচি ঘোষণা করে আগামীকাল ❝মিডটার্ম পরীক্ষা অনির্দিষ্ট কালের জন্য বর্জন ও মানবন্ধন❞ কর্মসূচীর পালন করেছে।
দিনাজপুর পলিটেকটিক ইনস্টিটিউট ও সকল সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে উপস্থিত ছিল মেহেদী হাসান, মো মেশকাতুল ইসলাম, রায়হান সিদ্দিক, আল নাহিদ, ইয়াসির আবিদ, মনিরুজ্জামান মুন্না, তারেক মনোয়ার, সাগর ইসলাম, সাইফ আস সাদিক, পেয়ার আলী, মনতাসিরুল ইসলাম, মো নাসিম, জাহিদ, ইউসুফ, মারুফ ও অনেকে।