নীলফামারীর বাবড়িঝাড়ে বাংলাদেশ ধান গবেষনা ইনস্টিটিউট ও আন্তর্জাতিক ধান গবেষনা ইনস্টিটিউট বাস্তবায়িত জিংক সমৃদ্ধ বঙ্গবন্ধু ধান ১০০, বিনাধান ১৪ সহ আট জাতের পুষ্টি গুণ সমৃদ্ধ ধানের প্রদর্শণী প্লট পরিদর্শণ করা হয়েছে।

নীলফামারীর বাবড়িঝাড়ে বাংলাদেশ ধান গবেষনা ইনস্টিটিউট ও আন্তর্জাতিক ধান গবেষনা ইনস্টিটিউট বাস্তবায়িত জিংক সমৃদ্ধ বঙ্গবন্ধু ধান ১০০, বিনাধান ১৪ সহ আট জাতের পুষ্টি গুণ সমৃদ্ধ ধানের প্রদর্শণী প্লট পরিদর্শণ করা হয়েছে।

গতকাল প্রদর্শণী প্লট পরিদর্শন করেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মোঃ শাহজাহান কবির এবং বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার।এ সময় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নীলফামারীর উপ-পরিচালক ড. আবু বকর মো. সাইফুল ইসলাম ও সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আতিক আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

মাঠ পর্যায়ে ধান-আলু-ধান শস্য বিন্যাসে আলু উত্তোলনের পর বোরো মৌসুমে বিভিন্ন জাতের ধানের প্রতিষ্ঠা পদ্ধতির ফলন, তাপমাত্রা সহনশীলতা এবং লাভজনকতার প্রভাব মুল্যায়ন করা হয় পরিদর্শনকালে।বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড.মোঃ শাহজাহান কবির জানান, নীলফামারী সদরের ছয়জন কৃষক এই আট জাতের ধান প্রদর্শণী প্লট আকারে আবাদ করেছেন।সারিতে ধান বপণ এবং কাঁদা করে ধান রোপণ করা হয়েছে জমিগুলোতে।