সংবাদ সম্মেলনে ওই প্রবাসীর বড় বোনের মেয়ে সালমা বেগম জানান, তার মামা কামাল হোসেন সৌদি আরব থেকে ছুটিতে এসে প্রায় ২০ বছর আগে মারজিয়া খাতুন নামে এক নারীকে বিয়ে করেন। তাদের ঘরে এক মেয়ে ও এক ছেলে রেখে গেলেও সৌদি আরবে অন্য এক বাঙালি নারীর সাথে প্রেম করে ২০০৯ সালে তাকে বিয়ে করেন। এ ঘটনায় তার ছেলে কামরুল ইসলাম মারুফ ও তার স্ত্রী তাকে বাড়ি ফিরে আসলে জীবনে শেষ করে দেওয়ার হুমকি দেয়। তাছাড়া তারা দুজনে মিলে তার দেশের বাড়ির নানা সম্পদ নষ্ট করে দিচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

গাজীপুরের কাপাসিয়ার সিংহশ্রী ইউনিয়নের কপালেশ্বর গ্রামে সোমবার বিকালে কামাল হোসেন নামে এক সৌদি আরব প্রবাসীর জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে তার স্বজনরা।

ওই প্রবাসী প্রায় ১১ বছর ধরে নিরাপত্তহীনতার কারণে নিজ বাড়িতে আসতে পারছেন না বলে দাবি করেন তারা। সৌদি আরবে এক বাঙালি নারীকে দ্বিতীয় বিয়ে করার কারণে ওই প্রবাসীর ছেলে ও স্ত্রী তাকে বাড়ি ফিরে এলে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছেন বলে দাবি করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে ওই প্রবাসীর বড় বোনের মেয়ে সালমা বেগম জানান, তার মামা কামাল হোসেন সৌদি আরব থেকে ছুটিতে এসে প্রায় ২০ বছর আগে মারজিয়া খাতুন নামে এক নারীকে বিয়ে করেন। তাদের ঘরে এক মেয়ে ও এক ছেলে রেখে গেলেও সৌদি আরবে অন্য এক বাঙালি নারীর সাথে প্রেম করে ২০০৯ সালে তাকে বিয়ে করেন। এ ঘটনায় তার ছেলে কামরুল ইসলাম মারুফ ও তার স্ত্রী তাকে বাড়ি ফিরে আসলে জীবনে শেষ করে দেওয়ার হুমকি দেয়। তাছাড়া তারা দুজনে মিলে তার দেশের বাড়ির নানা সম্পদ নষ্ট করে দিচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

এ বিষয়ে প্রবাসীর স্ত্রী মারজিয়া খাতুন বলেন, তার স্বামী ২০১৩ সালের পর আর কোনো দিন বিদেশ থেকে বাড়িতে আসেন নি। এমনকি তাদের ভরন পোষণের জন্য একটি টাকাও খরচ পাঠান নি। স্বামী বিদেশ থেকে দেশে আসলে তাকে সাদরে বরণ করে নিবেন। তার বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।