মোটরসাইকেল আরোহীরা জানান, ছুটির প্রথম দিনে মহাসড়ক ফাঁকা ছিল।

ঈদে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন মানুষ। এতে উত্তরবঙ্গগামী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হচ্ছেন মোটরসাইকেলযোগে। এতে বুধবার ভোর থেকে বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব এলাকায় আলাদা টোল বুথে শত শত মোটরসাইকেলের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে। দেখা গেছে, শত শত মোটরসাইকেল বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব টোলপ্লাজার পাশেই স্থাপিত আলাদা বুথে অপেক্ষা করছে সেতু পার হওয়ার সময়। এ সময় সেতু কর্তৃপক্ষের লোকজন অপেক্ষারত মোটরসাইকেল আরোহীদের নির্ধারিত মোটরসাইকেলের টোলের টাকা হাতে রাখার জন্য মাইকিং করছে।

এদিকে মহাসড়কে যাত্রীবাহি বাসের চেয়ে ব্যক্তিগত গাড়ি বেশি দেখা গেছে। এরমধ্যে মোটরসাইকেলের সংখ্যা বেশি।নরসিংদী থেকে উত্তরবঙ্গে যাওয়া আব্দুল খালেক বলেন, ভোররাতে নরসিংদী থেকে রওনা হয়েছি মোটরসাইকেলযোগে ঈদে বাড়ি যাওয়ার জন্য। মহাসড়ক ফাঁকা ছিল বিধায় তাড়াতাড়ি আসতে পেরেছি। স্ত্রী নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে বাড়ি যাচ্ছেন ব্যাংকে কর্মরত সিরাজুল ইসলাম। তিনি জানান, ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাচ্ছি। সেতু পার হলেই বাড়ি।

তাই স্ত্রীকে নিয়ে মোটর সাইকেল যোগে বাড়ি যাচ্ছি। আমার মতো শত শত মোটরসাইকেলের আরোহীরা অপেক্ষা করছে সেতু পার হতে। মোটরসাইকেল আরোহীরা জানান, ছুটির প্রথম দিনে মহাসড়ক ফাঁকা ছিল। ঝামেলা ছাড়াই মোটরসাইকেলে বাড়ি যাওয়া সহজ।  বঙ্গবন্ধু সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল জানান, ভোররাত থেকেই সেতুতে মোটরসাইকেল পারাপারে দীর্ঘ সারি ছিল। মোটরসাইকেল পারাপারের জন্য আলাদা বুথ করা হয়েছে।