একটি সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার রাতে রাজারহাট থানা পুলিশ তাদের আটক করে। পরে মাহবুবুল আলম হানিফ এবং শেখ হাসিনার সহযোগিতায় তারা ছাড়া পান।
কুমিল্লা-৬ আসনের সাবেক এমপি বাহার ও তার বড় মেয়ে সূচনা দেশে থাকতে হিন্দুদের ওপর নির্যাতন ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালান।
এ কারণে পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি ও সাধারণ মানুষ তাদের ওপর ক্ষুব্ধ। একাধিক সূত্র বলছে, তারা কলকাতায় ক্ষিপ্ত মানুষের দ্বারা মবের শিকার হতে পারেন।
এর আগে গত শনিবার পূর্ণিমা রানী শীল লগ্নজিতা নামে এক তরুণী ফেসবুকে বাহারের বিরুদ্ধে একটি পোস্ট দেন। তিনি লেখেন, ‘বাংলাদেশ সচিবালয় ঢাকা হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা চালিয়েছিল।
এবং ভারত সরকারের বিরুদ্ধে এই সেই কুকুর যে কি না আওয়ামী লীগের খেয়ে পরে মোদির সরকারের বিরুদ্ধে রাস্তায় কাট মোল্লা নিয়ে মিছিল করে সে কেন ভারতের মাটিতে। আর বাংলাদেশ থেকে হিন্দু সম্প্রদায় জীবন বাঁচাতে যেতে চায় তখন ভিসা দরকার, ছি!’
তিনি আরো লেখেন, ‘২০২১ সালে বাংলাদেশে দুর্গাপূজায় হামলার পেছনে বাংলাদেশি আওয়ামী লীগ নেতা বাহার উদ্দিন বাহার যিনি পূজা মণ্ডপে কোরআন রেখেছিলেন। তখন সারা বাংলাদেশে পুজোর বারোটা বাজিয়েছিল। তিনি এখন তার মেয়েকে নিয়ে কলকাতার রাজারহাট নিউটাউনে লুকিয়ে আছেন...।
এরপরই মেয়েসহ বাহারকে আটকের ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।