ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় এ বছর ব্যাপক কালো সোনা খ্যাত পেয়াজ বীজ আবাদ হয়ছে। এ বছর আবহওয়া অনুকূলে থাকায় পেয়াজ বীজের বাম্পার ফলন ও হয়েছে । মৌসুমের শেষ সময় মাঠ থেকে পেয়াজ বীজ ঘরেতুলতে ব্যস্ত সময় পার করছে চাষীরা। কৃষকরা জানায়, প্রতি বীঘাজমিতে পেয়াজ বীজ চাষ করতে খরচ হয় দেড় থেকে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় এ বছর ব্যাপক কালো সোনা খ্যাত পেয়াজ বীজ আবাদ হয়ছে। এ বছর আবহওয়া অনুকূলে থাকায় পেয়াজ বীজের বাম্পার ফলন ও হয়েছে । মৌসুমের শেষ সময় মাঠ থেকে পেয়াজ বীজ ঘরেতুলতে ব্যস্ত সময় পার করছে চাষীরা। কৃষকরা জানায়, প্রতি বীঘাজমিতে পেয়াজ বীজ চাষ করতে খরচ হয় দেড় থেকে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

আবহাওয়া অনুকূল থাকলে প্রতি বিঘা জমি থেকে ৫ থেকে ৭ মন পেয়াজ বীজ উৎপাদন হবে। প্রতি মন পেয়াজ বীজ এক লাখ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকা বিক্রি হবে। এ বছর ৩শ ৫০ হেক্টের পেঁয়াজ বীজের চাষ হয়েছে যা গত বছরের তুলনায় এ বছর ২৫ হেক্টের জমিতে বেশি। সদরপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিটুল রায় জানান, কৃষকরা গত বছর পেয়াজ বীজ ভালো দাম পাওয়া এ বছর বীজ চাষে আগ্রহ বেড়েছে এবং আমাদের কৃষি অফিস থেকে পেয়াজ বীজ চাষীদের কারিগরি প্রশিক্ষনসহ দেয়া হয়েছে সব ধরনের সহযোগীতা।