নড়াইলের লোহাগড়ায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক,  সাংবাদিক মোঃমাসুদ পারভেজ শামীম কে প্রান নাশের হুমকি দিয়েছে । কতিপয় আওয়ামীলীগে প্রেতাত্মা সন্ত্রাসী বাহিনী।

  গত  ১৪/৫/২৫ লোহাগড়া উপজেলার ইতনা ইউনিয়ন এ একটি মার্ডার হয় লুটপাটের ভয়ে  ইচাখালী এলাকার এক ব্যাক্তি ১০ টি গরু নিয়ে ঘাঘা গ্রামের রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল নতুনপাড়া মসজিদের সামনে  আসলে এলাকার চিহ্নিত মটর সাইকেল চোর, বিভিন্ন ডাকাতির সাথে জড়িত কালু গরুগুলো আটকে রাখে, এরপর  কালুর চাচা আজান শেখ, ফারুক মোল্লা গরু গুলো নিয়ে পাশের এক বাগানে আটকে রাখে এ ঘটনা সাংবাদিক মাসুদ পারভেজ কোটাকোল ইউনিয়ন বিট অফিসার কে অবহিত করে পরবর্তী পুলিশ ঘটনা স্থলে গিয়ে গরুগুলো প্রকৃত মালিকের কাছে হস্তান্তর এর ব্যাবস্থা করেন


এ কারনে আজান শেখ এর হুকুমে আলী এবং রাকিব সাংবাদিক কে হত্যার উদ্দেশ্য চাপাতি দিয়ে কোপ দিলে সাংবাদিকে তার চাচা পেছন থেকে চাপাতি ধরে ফেলে এবং বলে আমাকে কোপা এসময় আলী মারাত্মক ছুরি নিয়ে আঘাত করলে মাসুদ পারভেজ পেছনে সরে যায় এ সময় কোটাকোল বিট পুলিশ উপস্থিত হয়ে তাদের ধাওয়া করলে  তারা পালিয়ে যায় । 


পরবর্তিতে সন্ত্রাসী বাহিনী আবার ও সুসংগঠিত হয়ে সাংবাদিকের বাড়িতে প্রবেশ করে পরিবারের লোকজন কে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে। ঘরের আসবাবপত্র মালামাল সব কিছু ভেঙে তছনছ করে এবং সাংবাদিকের মায়ের গলায় থাকা সোনার চেইন এবং আলমারির চাবি ছিনিয়ে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা । আলমারির তালা খুলে  নগদ ২০০০০০/দুই লক্ষ টাকা নিয়ে যায়  সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী বাহিনী। যাবার সময় সাংবাদিককে হত্যার হুমকি দিয়ে যায় তারা 


এ বিষয়ে সাংবাদিক মাসুদ পারভেজ লোহাগড়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।  এর দুই দিন পরে সাংবাদিকের চাচাতো ভাই খায়রুল কে বাড়ির উঠানে হামলা করে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে এ বিষয়ে লোহাগড়া থানায় একটি মামলা করা হয়ছে । মামলা নঃ..১৭/১১৯.............


পরবর্তী তে মামলা উঠিয়ে নেওয়ার হুমকি এবং বিভিন্ন মাধ্যমে সাংবাদিক কে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে যাচ্ছে সন্ত্রাসী বাহিনী।

ঘটনার ১৪ দিন পর হামলাকারী রকিব এর বাবা ।ডাকাতি মামলায় সাজাখাটা আসামী মোজাম বাদী হয়ে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে। এ বিষয়ে সাংবাদিক মাসুদ পারভেজ এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন এর আগে আমাকে হত্যার উদ্দেশ্য হামলা করে আমার বাড়ি থেকে ডাকাতি করলো ।আমাকে মিথ্যা মামলায় জড়ালো এবং আমাকে আওয়ামী লীগ তকমা দিয়ে নাশকতা মামলায় ঢুকাতে চেষ্টা করে আসছে।

 অথচ আমি গত চারবছর সাংবাদিকতার সাথে জড়িত কখনো আওয়ামী লীগ এর রাজনীতির সাথে বা কোন সদস্য ও ছিলাম না, আমার ছোট চাচা ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং আওয়ামী লীগ সরকারের দেওয়া নাশকতা মামলায় জেল খাটেন, আমার ছোট ভাই সোনালী ব্যাংক জিয়া পরিষদ এর...শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক। 

 জুলাই আগস্টের আন্দোলনে আমি প্রথম থেকেই সাপোর্ট দিয়ে সোস্যাল মিডিয়া এবং এলাকায় আন্দোলনের পক্ষে সাধারণ মানুষ কে উদ্বুদ্ধ করি, যেহুতু পারিবারিক ভাবে আমরা জাতীয়তাবাদী আদর্শের হওয়ায় আমি যুবদলের হয়ে বিভিন্ন প্রোগ্রামে উপস্থিত হই 

এখন ১৫ বছর এলাকার বাইরে থাকা একনেতা এলাকায় এসে  কতিপয় বখাটেদের নিয়ে তার ছোট ভাই এর মাধ্যমে  একটি কিশোর গ্যাং তৈরি করে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েমের চেষ্টা করছে।

 যেহেতু আমার ছোট চাচা ইউনিয়ন বিএনপি নেতা তাকে দাবিয়ে রাখার জন্য  কিছু সুবিধাবাদী দলের লোক আমার চাচা এবং আমাকে কোনঠাসা করার জন্য নানা ধরনের ষড়যন্ত্রে করে যাচ্ছে। 

এ আমি এই ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রকারীদের শাস্তি দাবী করছি এবং আমার নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আসামি দের গ্রেফতার এবং প্রশাসনের কাছে ন্যায় বিচারের দাবি জানাই।