প্রবাদ আছে যে কাকের মাংস কখন ও কাকে খায়না। তেমনি ঘটনা ঘটেছে নড়াইলের  লোহাগড়া থানায়  অবস্থিত  লোহাগড়া  রিপোর্টার ইউনিটির মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা রিয়া ও যুগ্মসাধারণ সম্পাদক শ, ম কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে 

সম্প্রতি আদ্য (১৫-৪-২০২৫)তাং লোহাগড়া  রিপোর্টার ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির নড়াইল জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে তার নিজ প্রতিষ্ঠানের  মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা রিয়া শারমিন ও শ,ম কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে ২টা ল্যাপটপ, ক্যামেরা ও টেলিভিশন চুরির অভিযোগ দায়ের করেছেন 

২০১৩সালে  সভাপতি হানিফ ও সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির  বাকি কিছু ভূঁইফোড় কথিত সাংবাদিক সাঁজিয়ে তাদের নিয়ে  গড়ে তোলেন লোহাগড়া রিপোর্টার্স ইউনিটি ।  প্রতিষ্টা কালীন সময় থেকে মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা হিসাবে রিপোর্টার্স ইউনিটিতে কাজ করতেন বর্তমানে নিয়োজিত সকালের সময় এর‌ ষ্টাফ রিপোর্টার রিয়া ।  শুরুতে লোহাগড়া রিপোর্টার্স ইউনিটি সঠিকভাবে সংবাদ প্রচার করলে ও পরবর্তী সময়ে  বিভিন্ন লোকের নামে ভূয়া ভূঁইফোড় সংবাদ প্রচার সহ বিভিন্ন দপ্তর থেকে অফিস দেখিয়ে বানিজ্যের অভিযোগ আসতে শুরু করে লোহাগড়া  রিপোর্টার ইউনিটির বিরুদ্ধে

এহেন পরিস্থিতিতে অনেক সাংবাদিক নিজেদের আত্মসম্মান বোধ বাঁচাতে মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করে  এই লোহাগড়া রিপোর্টার্স ইউনিটির থেকে । এবং যে সকল  সাংবাদিক  সংগঠন থেকে বেরিয়ে আসতে চেয়েছেন তার প্রতিটা সাংবাদিক কোন না কোনভাবে  মিথ্যা বোবা পান্ডা সংবাদ প্রচার ও হয়রানি মূলক  মিথ্যা বানোয়াট মামলার  ভয়ভীতি প্রদর্শন সহ সোস্যাল মিডিয়াতে তাদের সম্মান খর্ব করার পাঁয়তারা আলমগীর কবির এর দৈনন্দিন পেশার একটা ।তার থেকে বাদ পড়েন নাই নারী সাংবাদিক রিয়া ও শ,ম কামাল হোসেন 

সাংবাদিক রিয়া ও শ,ম কামাল হোসেনের অভিযোগ লোহাগড়া সাংবাদিক ইউনিটির শুরু থেকেই আমার এই সংগঠনের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ কাজ করে আসছি। তবে তারা  দীর্ঘদিন ধরে ভূয়া ভূঁইফোড় অসংগতি ও অপপ্রচার মূলক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মানুষ কে হয়রানি সংবাদ প্রচার এবং চাঁদাবাজি মত জঘন্য কাজ করাতে । আমরা দুজন লোহাগড়া রিপোর্টার্স ইউনিটির থেকে ইস্তেফা নিলে আমাদের বিরুদ্ধে কথিত সাংবাদিক আলমগীর কবির মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন ভাবে মামলা দায়ের করে  এবং আমাদের পূনরায় লোহাগড়া রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ফিরে জঘন্য মিথ্যাচার কাজে সামিল হতে পাঁয়তারা ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে ।