সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার এনায়েতপুর বেরিবাদ  যমুনা নদীর তীরে উপচে পড়া ভিড় জমেছে ভ্রমণ পিপাসুদের। সপরিবারে এসে ঘুরে ফিরে যমুনার পানি স্পর্শ করছে আবার কেউ এনায়েতপুর  বেরিবাদ যমুনা নদীর পাসে  বন্ধু/বান্ধবীদের সাথে নিয়ে আনন্দ উপভোগ করছেন। এখানে প্রকৃতিপ্রেমী ও ভ্রমণ পিপাসুদের আনাগোনা থাকে প্রায় সময়।

আর হাতের কাছে এমন সুন্দর, নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মিনি কক্সবাজার নামক নদীর কোলঘেঁষা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর বেরিবাদ। দর্শনার্থীদের জন্য  প্রাকৃতিক মনোরম দৃশ্যমাখা গ্রামীণ পরিবেশে বনভোজনের স্থান হিসেবেও নির্বাচন করা যাবে এ স্থানটি।

অনেকে এনায়েতপুর যমুনা নদীর পাড়ের ব্লকগুলোতে বসে আপন মনে ভাবতে থাকেন প্রিয়জনের কথা। দেখতে পারেন যমুনা নদীর  মত অপরূপ দৃশ্য, পাশে  খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল, ও খাজা ইউনুস আলী ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজ, এবং  খাজা ইনুস আলী বিশ্ববিদ্যালয়, যমুনা নদী সু বিশাল খোলা জায়গা। মুসলমান ও হিন্দুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের দিনগুলোতে মানুষের ভিড় লেগেই থাকে। নদীতে ভ্রমণ করার মতো নৌকার ব্যবস্থা থাকে সবসময়।

এখানে আশেপাশে ভালো মানের ২-৩টি খাবারের  হোটেল ও রেস্টুরেন্ট আছে।তাদের মধ্যে বিখ্যাত সেই রাজা বাবু ও গোলামের হোটেল। স্থানীয় ভ্রমণ পিপাসুরা দৈনিক দেশ সেবা, আজকের খবর, ও মর্নিং পোস্ট,  চৌহালী উপজেলা প্রতিনিধিকে বলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সুদৃষ্টি দিলে এ এলাকাটি একটি ভাল পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব। এদিকে এ অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমিকে সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ভ্রমণ পিপাসুরা।