কর্মশালার আয়োজন করা হয়।কর্মশালার উদ্বোধন করেন জাপানি রাষ্টদূত ইওয়ামা কিমিনোরি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব নসরুল হামিদ বিপু। আরও উপস্থিত ছিলেন কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান জনাব শাহিন আহমেদ, বিপু সাহেবের এপিএস জনাব ম. ই. মামুন ও জিঞ্জিরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব হাজি সাকুর হোসেন।

কর্মশালার আয়োজন করা হয়।কর্মশালার  উদ্বোধন করেন জাপানি রাষ্টদূত ইওয়ামা কিমিনোরি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব নসরুল হামিদ বিপু।  আরও উপস্থিত ছিলেন কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান জনাব শাহিন আহমেদ, বিপু সাহেবের এপিএস জনাব  ম. ই. মামুন  ও জিঞ্জিরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান  জনাব হাজি সাকুর হোসেন।

জাপানি রাষ্টদূত বলেন৷ “কেরানীগঞ্জ এর শিক্ষার্থীদের আগ্রহ দেখে আমি আনন্দিত। এই ক্যালিগ্রাফি কর্মসুচির মাধ্যমে জাপান ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বের গভীর সংযোগ গড়ে উঠবে ও সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং শৈল্পিক অভিব্যক্তি প্রকাশ হবে বলে আশা করছি। অংশগ্রহণকারীরা এই কর্মসূচির মাধ্যমে জাপানি ক্যালিগ্রাফির সমৃদ্ধ ঐতিহ্য সম্পর্কে বিশদভাবে জানতে পারবে।”

প্রতিমন্ত্রী জনাব নসরুল হামিদ বলেন "জাপানিরা তাদের লেখাকে শিল্পে রুপান্তর করেছে এবং তারা আজ তা কেরানিগঞ্জের শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে এসেছে।আমি মনে করি আজকের এই কর্মশালা থেকে তোমরা উপকৃত হবে এবং তা তোমাদের ভবিষ্যৎ জীবনে কাজে লাগবে। ”

বিখ্যাত জাপানি ক্যালিগ্রাফি শিল্পী  মিসেস সাতোকো আজুমা কর্মশালাটির নেতৃত্ব দেন।সাতোকো বলেন “ অংশগ্রহণকারীরা জাপানি ক্যালিগ্রাফির চমৎকার বিশ্বে প্রবেশ করার সুযোগ পাবেন। তিনি আগ্রহ নিয়ে অত্যন্ত  আন্তরিকতার সাথে কর্মশালাটি  পরিচালনা করেন। কর্মশালাটি পাঁচটি দলে বিভক্ত ছিল। প্রতিটি দলে ২০ জন অংশগ্রহণকারী অংশগ্রহণ করার সুযোগ পায় এবং প্রতিটি সেশন ৩০ মিনিট স্থায়ী হয়।

কর্মশালায় অংশ গ্রহণ করতে আসা শিরিন বলেন ❝ অনেক মজা করে আজ জাপানিদের কাছ থেকে  জাপানি শব্দ শিখলাম। আমি এতে অনেক আনন্দিত। এখানে আসার আগে অনেক এক্সসাইটেড ছিলাম এবং আসার পরে মনে হল  আমার এখানে আসাটা স্বার্থক।