বরিশালের হিজলা উপজেলার মেয়েমানিয়া ইউনিয়নের খায়গেরচর গ্রামের (২ নং ওয়ার্ড) প্রবাসীর স্ত্রীর পরকীয়া প্রেমিক পল্লী চিকিৎসক মিলন দপ্তরি কে হত্যা করা হয়। সেই হত্যা মামলার আসামি আঃরশিদ ঘরামির ছেলে আখতার ঘরামী (৩০) কে গতকাল দুপুর সাড়ে বারোটার সময় উপজেলার হরিনাথপুর বন্দর থেকে হিজলা থানার এসআই মনিরুজ্জামান নেতৃত্বে আটক করা হয়। জানা যায় গত ৩০শে জানুয়ারি ২০২২ ইং রাতে প্রেমিকা রাহেলা বেগমের ফোন পেয়ে পরোকিয়া প্রেমিক পল্লী চিকিৎসক মিলন দপ্তরি রাত আনুঃ সারে ১১ টার দিকে দেখা করতে যান।
তখন ঘরে থাকা রাহেলা বেগমের শশুর আব্দুর রশিদ ঘরামি(৫৫) মিলন দপ্তরিকে দেখতে পায়। তখন ক্ষিপ্ত হয়ে আঃ রশিদ ঘরামি মিলনের চোখে মরিচের গুঁড়ো ছিটিয়ে দেয়। এ সময় মিলন পালানোর চেষ্টা করলে রাহেলা বেগমের রুমের কোণে থাকা গাভের লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে। পরে রাহেলা বেগম ও তার শ্বশুর সহ দেবর মিলে লাশ গুম করে ফেলে। এরপর নিহত মিলনের বড় ভাই সবুজ দপ্তরি বাদী হয়ে হিজলা থানায় দুইজনের নাম উল্লেখ সহ অজ্ঞাত ২/৩ জনের নাম উল্লেখ্য করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এবং ২৫ শে জুলাই হিজলা থানা পুলিশ প্রেমিকা ও তার শশুর কে গ্রেফতার করেন আদালতে প্রেরন করেন। গ্রেফতারকৃতদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে এ হত্যাকাণ্ডে সাথে জড়িত থাকার অপরাধে আঃ রসিদ ঘরামির ছোট ছেলে আক্তার উজ্জামান ঘরামি(৩০) কে। গতকাল ৪ঠা আগষ্ট শুক্রবার উপজেলার হরিনাথপুর বাজার থেকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হিজলা থানার এস আই মনিরুজ্জামান আটক করেন। এ ব্যাপারে হিজলা থানার অফিসার ইনচার্জ জুবায়ের যানান পল্লী চিকিৎসক মিলন দপ্তর ী হত্যা কান্ডের দতন্তে জরিত থাকার কারনে এক জন আসামী কে আটক করে আদালতে প্রেরেরন করি।