কাশিমপুরে বসত বাড়ি দখল কেন্দ্র করে তিন সহোদরের বিরুদ্ধে ছোট ভাইকে হত্যার চেষ্ট অভিযোগ

রাজধানী ঢাকার উপকন্ঠে ধামরাইয়ের আমতায় এক জন সমাবেশে এসব কথা বলেন নির্বাহী কমিটির সদস্য, ধামরাই উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব তমিজউদিদ্দন।বক্তব্যের শুরুতে ছাত্র আন্দোলনে নিহত ও আহতদের শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন,সৈরাচারি হাসিনা ও তার দোসররা আমাদের কথা বলতে দেয়নি।

আদর্শ নাগরিক হতে মন দিয়ে পড়াশোনা চলছিল। স্বৈরাচার পতনের এক দফা আন্দোলনের ডাকে রাস্তায় নামেন সাদ। দেশ বাঁচানোর জন্যসহপাঠিদের সাথে রাজপথে ঝাঁপিয়ে পড়েন। ৫ আগস্ট ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচিতেও অংশ নেন তিনি।মিছিলে নির্বিচারে গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

সাটুরিয়া প্রেসক্লাবের (স্থাপিত -২০০০সাল ) সভাপতি ও দৈনিক যুগান্তরের সাবেক প্রতিনিধি সাজাহান সরকারের চিকিৎসার খোজ খবর নেন, উপজেলা বিএনপি সাধারন সম্পাদক সাটুরিযা ইউপি সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বাশার, বিএনপি নেতা আ.রৌফ, সিরাজুল ইসলাম রাজু, ঠিকাদার আ.রফিক, প্রমুখ। তারা প্রত্যেকেই এ হামলার নিন্দা জানান।

এ ঘটনার পরদিন নিহতের মা বাদী হয়ে ৭ জুলাই ধামরাই থানায় ৮জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেছেন। ঘটনার ৮দিন পার হলেও অভিযুক্ত কোন আসামীকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। এতে সুবিচার নিয়ে শংকা প্রকাশ করে হতাশায় ভুগছেন নিহতের পরিবার। নিহত ফজু আমতা ইউনিয়নের বাউখন্ড গ্রামের মৃত মুনতাজ উদ্দিনের পুত্র বলে জানা গেছে।

প্রত্যাহার হওয়া পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যরা হয়েছে এসআই মো. আল আমিন,এসআই মো. জালাল উদ্দিন, পুলিশ সদস্য মো.হালিম ও দোলন ।জানা গেছে, জেলার সাটুরিয়া উপজেলায় তিল্লী ইউনিয়নের পার তিল্লী এলাকা থেকে গত ২৬ জুন রাত ১০টার দিকে মো. নিফাজ উদ্দিনের বাড়ি থেকে ৪টি গরু চুরি হয়। একই সময় ওই গ্রামের মো. রহিম উদ্দিনের বাড়ি থেকে আরও ৩টি গরু চুরি হয়। এ ঘটনায় নিফাজ উদ্দিন বাদী হয়ে গত ২৮ জুন অজ্ঞাত নামা আসামি করে সাটুরিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন।