এর আগে ২০২৪ সালের প্রথম এডিশনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় তৃতীয় অবস্থানে ছিল, যেখানে দ্বিতীয় স্থানে ছিল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। ওয়েবমেট্রিক্স র‍্যাংকিংয়ে মূলত গবেষণা কার্যক্রমকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।ওয়েবমেট্রিক্স র‍্যাংকিং একটি বৈশ্বিক বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংকিং সিস্টেম, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। এটি কয়েকটি মূল মানদণ্ডের মাধ্যমে মূল্যায়ন করা হয়।

স্পেনের মাদ্রিদভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েবমেট্রিক্সের জুলাই ২০২৪ (২.২ এডিশন) র‍্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে 'দ্বিতীয়' স্থানে রয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

এর আগে ২০২৪ সালের প্রথম এডিশনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় তৃতীয় অবস্থানে ছিল, যেখানে দ্বিতীয় স্থানে ছিল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। ওয়েবমেট্রিক্স র‍্যাংকিংয়ে মূলত গবেষণা কার্যক্রমকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।ওয়েবমেট্রিক্স র‍্যাংকিং একটি বৈশ্বিক বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংকিং সিস্টেম, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। এটি কয়েকটি মূল মানদণ্ডের মাধ্যমে মূল্যায়ন করা হয়।

প্রেজেন্স (Presence) মানদণ্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে তথ্যের পরিমাণকে বিবেচনা করা হয়। ইম্প্যাক্ট (Impact) মানদণ্ডে বাইরের উৎস থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের লিঙ্ক পাওয়ার হারকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। ওপেননেস (Openness) দেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশিত গবেষণা ও একাডেমিক কার্যক্রমের উন্মুক্ততা এবং অ্যাক্সেসযোগ্যতা কেমন, আর এক্সেলেন্স (Excellence) মানদণ্ডে শীর্ষ গবেষণা কাজের পরিমাণ ও গুণমানের মূল্যায়ন করা হয়।ওয়েবমেট্রিক্স র‍্যাংকিং প্রতি বছর দুইবার, দুইটি এডিশনে প্রকাশিত হয়।