রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এর ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন এর নেতৃত্বে বেনাপোলে লিফলেট বিতরন ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত  হয়েছে।

সোমবার (২৫ আগষ্ট) বেনাপোল পৌর সভার কাস্টমস হাউজ এর সামনে থেকে লিফলেট বিতারন করা হয় এবং মিছিল হয়। মিছিল এবং লিফলেট বিতারন শেষে দেশ ট্রাভেলস নামে একটি পরিবহন কাউন্টারের  সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বেনাপোল পৌর বিএনপির সহসভাপতি আতিকুজ্জামান সনি, সাধারন সম্পাদক আবু তাহের ভারত,  বেনাপোল পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আক্তরুজ্জামান, শার্শা উপজেলা কৃষকদলের সভাপতি আমিরুল ইসলাম শার্শা উপজেলা যুবদলের আহবায়ক মোস্তাফিজ্জোহা সেলিম, বেনাপোল পৌর যুব দলের আহবায়ক মফিজুর রহমান বাবু,পুটখালী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারন সম্পাদক আব্দুল কাদের, বেনাপোল ৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ইদ্রিস আলি ইদু, ৭ নং গাজিপুর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মাকছুদুর রহমান রিন্টু, ১ নং ওয়ার্ড সভাপতি আব্দুল মালেক, শার্শা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব সেলিম হোসেন আশা, শার্শা উপজেলা ছাত্র দলের আহবায়ক শরিফুল রহমান চয়ন, বেনাপোল পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক আরিফুর রহমান আরিফ প্রমুখ।

লিফলেট বিতরন শেষে শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ল্েয সংবিধান সংস্কার, জাতীয় সমন্বয় কমিশন, অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপে নির্বাচনের ল্েয নিরপে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালুসহ জনগণের আকাঙ্খা পূরণে ৩১ দফা দাবি উত্থাপন করেছেন। সেই দাবি সবার মধ্যে পৌঁছে দেয়া দরকার। তাই আজকে সেই দাবি সবার কাছে পৌঁছে দিচ্ছি। স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থার মধ্য দিয়ে পতিত স্বৈরাচার দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান যেভাবে ধ্বংস করেছে, তা থেকে দেশ ও জাতিকে রা করতে হবে। এ জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান  তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নের বিকল্প নেই। তিনি আরো বলেন, আজ স্বাধীনতা বিরোধী জামাত এক এক সময় এক কথা বলে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। এই জামাত শেখ হাসিনার সাথে আতাত করে ১৯৮৬ সালে এরশাদের পাতানো নির্বাচনের ফাঁদে পা দেন। আবার ১৯৯৬ সালে এই ফ্যাসিষ্ট আওয়ামীলীগের সাথে হাত মিলিয়ে ষড়যন্ত্র করে তাদের সাথে নির্বাচন করে। যা বাংলার জনগন ভুলে যায়নি। আর আওয়ামীলীগ আস্তে আস্তে ধীরে ধীরে ওই জামাত নেতাদের ফাসিতে লটকায়ে মারতে থাকে। তারপরও ওদের শিক্ষা হয়নি। ওরা জাতির জন্য কলংক। ওরা বেঈমান। এত যদি তোমাদের জনপ্রিয়তা থাকে তাহলে নির্বাচনে আসতে বাধা কোথায়।